Whatsapp Alternatives: হোয়াটসঅ্যাপের পরিবর্তে ব্যবহার করতে পারেন এই অ্যাপগুলি, তালিকায় রয়েছে কোন কোন অ্যাপ?
Whatsapp: টেলিগ্রাম অ্যাপও হোয়াটসঅ্যাপের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাপ। এখানেও হোয়াটসঅ্যাপের মতো অনেক ফিচার রয়েছে।
Whatsapp Alternatives: বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ইন্সট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ (Instant Messaging App) হল হোয়াটসঅ্যাপ (Whatsapp)। লক্ষ লক্ষ ইউজার রয়েছে এই অ্যাপের। ভয়েস কল এবং ভিডিও কল করার পাশাপাশি একাধিক সুবিধা পাওয়া যাবে এই অ্যাপে। ছবি, ভিডিও এবং অডিও ফাইল শেয়ার করা যায়। এমনকি টাকাও পাঠানো যায়। এর পাশাপাশি গ্রুপ তৈরি করে সেখানে চ্যাট করার পাশাপাশি অডিও এবং ভিডিও কল করার সুযোগও পান ইউজাররা। বলা ভাল কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে বিশ্বের এক প্রান্তের সঙ্গে অন্য প্রান্তের সংযোগ স্থাপন করে মেটা অধিকৃত অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ। অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস, দু'ক্ষেত্রেই সমান ভাবে জনপ্রিয় এই মেসেজিং অ্যাপ।
তবে হোয়াটসঅ্যাপ ছাড়াও আমরা অনেক অ্যাপ ব্যবহার করে থাকি। সেগুলোই দেখে নেওয়া যাক একনজরে।
স্ন্যাপচ্যাট- হোয়াটসঅ্যাপের পরিবর্তে ব্যবহার করতে পারেন স্ন্যাপচ্যাট। ভারতে অনেকেই এই অ্যাপ ব্যবহার করেন। ভাল ছবি তোলার জন্য একাধিক ফিল্টার রয়েছে এই অ্যাপে। এছাড়াও চ্যাট করা যায় এই অ্যাপের মাধ্যমে। শেয়ার করা যায় স্টোরি, লোকেশন এবং আরও অনেক কিছু।
সিগন্যাল- হোয়াটসঅ্যাপের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাপ হল সিগন্যাল। হোয়াটসঅ্যাপের মতো অনেক ফিচার রয়েছে এই অ্যাপে। এর মাধ্যমে চ্যাট করা যায়। তাছাড়াও ভিডিও কল এবং ভয়েস কল করাও সম্ভব।
টেলিগ্রাম- টেলিগ্রাম অ্যাপও হোয়াটসঅ্যাপের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাপ। এখানেও হোয়াটসঅ্যাপের মতো অনেক ফিচার রয়েছে। টেলিগ্রামে একাধিক গ্রুপে যুক্ত হতে পারবেন সদস্যরা।
ইনস্টাগ্রাম- ইনস্টাগ্রাম অ্যাপের সঙ্গে সকলেই পরিচিত। এই অ্যাপের সাহায্যে চ্যাট করা যায়। পাশাপাশি শেয়ার করা যায় ছবি, ভিডিও, রিলস এবং স্টোরি।
Kik- ফোন নম্বর ছাড়া শুধুমাত্র ইমেলের মাধ্যমে এই অ্যাপে যুক্ত হওয়া সম্ভব। এই অ্যাপের মাধ্যমে ভয়েস কল এবং গ্রুপ চ্যাট করা যায়।
গুগল চ্যাট- আগে এই অ্যাপের নাম ছিল হ্যাংআউট। এই অ্যাপের মাধ্যমে ডিরেক্ট মেসেজ বা ডিএম পাওয়া সম্ভব। এর পাশাপাশি গ্রুপ চ্যাটও করা যাবে।
Viber- এই অ্যাপের সাহায্যে অডিও কল করা সম্ভব। এছাড়াও ভাইবার অ্যাপের মাধ্যমে মেসেজ, স্টিকার, জিফ ফাইল ও আরও অনেক কিছু পাঠানো সম্ভব।
ফেসবুক- হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রামের মতো ফেসবুকও সমান জনপ্রিয়। গোটা বিশ্ব এক মুহূর্তে কার্যত আপনার মঠোয় এনে দেয় এই অ্যাপ।
আই মেসেজ- হোয়াটসঅ্যাপের পরিবর্তে ব্যবহার করতে পারেন আই মেসেজ। তবে এই অ্যাপ কেবলমাত্র আইফোনের ক্ষেত্রেই কার্যকর হবে। অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপে এই সুবিধা পাওয়া যাবে না।
লাইন অ্যাপ- হোয়াটসঅ্যাপের পরিবর্ত হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন লাইন অ্যাপ। মেসেজ আদান প্রদানের পাশাপাশি ভয়ে ও ভিডিও কল, স্টিকার শেয়ার, ইমোজি শেয়ার এবং আরও অনেক কিছুর অপশন থাকে এই লাইন অ্যাপে।
আরও পড়ুন- 'লং-টার্ম' রিচার্জ প্ল্যান পছন্দ? নতুন বছরে আপনার জন্য চমক আনল জিও, এয়ারটেল, ভিআই