রাজীব কুমারের গ্রেফতারির ওপর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার, মমতা চাইলেও বাঁচাতে পারবেন না, কটাক্ষ দিলীপের
রাজীব কুমারের গ্রেফতারির ওপর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করল হাইকোর্ট। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চাইলেও রাজীবকে বাঁচাতে পারবেন না, কটাক্ষ দিলীপ ঘোষের। ‘রাজীব কুমার সিট-এর সদস্য ছিলেন। তিনি তখন বিধাননগরের সিপি ছিলেন। সিনিয়র অফিসাররা সিবিআইয়ের কাছে হাজিরা দিয়েছেন। কেস ডায়েরি এমনটাই বলছে। তাই, তাঁকেই টার্গেট করা হয়েছে, এটা প্রতিষ্ঠিত হয়নি। বার বার প্রশ্ন করা তদন্তেরই অঙ্গ। ৪১এ ধারায় নোটিস মানেই গ্রেফতার নয়। কিন্তু হাজিরা না দিলে, সেটা গ্রেফতারির কারণ হতে পারে। তদন্তকারী সংস্থা যদি তার এক্তিয়ারের মধ্যে কাজ করে, তাহলে আদালতের কিছু বলার নেই। মামলাকারী বিশেষ সুযোগসুবিধা চাইতে পারেন না। একজন দায়িত্বশীল অফিসারের উচিত তদন্তে সাহায্য করা। অপরাধ ধর্তব্যের মধ্যে হলে গ্রেফতার করা যেতেই পারে। আইন সবার সুরক্ষার ব্যবস্থা করেছে। নিজের মৌলিক অধিকার খর্ব হচ্ছে বলে যে অভিযোগ এনেছেন, মামলাকারীর সেই অভিযোগও প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে না। আদালত তদন্ত করতে বলতে পারে না। বললেন হাইকোর্টের বিচারপতি

রাজীব কুমারের গ্রেফতারির ওপর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করল হাইকোর্ট। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চাইলেও রাজীবকে বাঁচাতে পারবেন না, কটাক্ষ দিলীপ ঘোষের। ‘রাজীব কুমার সিট-এর সদস্য ছিলেন। তিনি তখন বিধাননগরের সিপি ছিলেন। সিনিয়র অফিসাররা সিবিআইয়ের কাছে হাজিরা দিয়েছেন। কেস ডায়েরি এমনটাই বলছে। তাই, তাঁকেই টার্গেট করা হয়েছে, এটা প্রতিষ্ঠিত হয়নি। বার বার প্রশ্ন করা তদন্তেরই অঙ্গ। ৪১এ ধারায় নোটিস মানেই গ্রেফতার নয়। কিন্তু হাজিরা না দিলে, সেটা গ্রেফতারির কারণ হতে পারে। তদন্তকারী সংস্থা যদি তার এক্তিয়ারের মধ্যে কাজ করে, তাহলে আদালতের কিছু বলার নেই। মামলাকারী বিশেষ সুযোগসুবিধা চাইতে পারেন না। একজন দায়িত্বশীল অফিসারের উচিত তদন্তে সাহায্য করা। অপরাধ ধর্তব্যের মধ্যে হলে গ্রেফতার করা যেতেই পারে। আইন সবার সুরক্ষার ব্যবস্থা করেছে। নিজের মৌলিক অধিকার খর্ব হচ্ছে বলে যে অভিযোগ এনেছেন, মামলাকারীর সেই অভিযোগও প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে না। আদালত তদন্ত করতে বলতে পারে না। বললেন হাইকোর্টের বিচারপতি






















