এক্সপ্লোর
Advertisement
সোমেন মিত্রের মৃত্যু রাজনীতিতে অপূরণীয় ক্ষতি: মুখ্যমন্ত্রী
সোমেন মিত্র ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্রের প্রাক্তন সাংসদ ও শিয়ালদা কেন্দ্রের প্রাক্তন বিধায়ক ছিলেন। দীর্ঘ রাজনৈতিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এই নেতার সঙ্গে অনেক দিনের পরিচয় ছিল। তাঁর মৃত্যুতে রাজনীতির জগতে অপূরণীয় ক্ষতি হলো।" শোকবার্তায় বললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সোমেন মিত্রের জন্ম ৩১ ডিসেম্বর ১৯৪১। ১৯৭২ সালে প্রথমবার শিয়ালদা বিধানসভা কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত হন। তারপর আবার ১৯৮২ সালে শিয়ালদা কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত হন সোমেন। সেই থেকে ২০০৬ পর্যন্ত শিয়ালদা বিধানসভা কেন্দ্র থেকে টানা নির্বাচিত হয়েছেন। কংগ্রেস রাজনীতির সেই ছোড়দাই ২০০৮ সালে গঠন করেন নতুন দল। নাম দেন প্রগতিশীল ইন্দিরা কংগ্রেস। ২০০৯ সালে তাঁর প্রগতিশীল ইন্দিরা কংগ্রেস মিশে যায় তৃণমূলের সঙ্গে। ২০০৯ এর লোকসভা নির্বাচনে ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্র থেকে সাংসদ নির্বাচিত হন তৃণমূলের টিকিটে। আবার ২০১৪-র জানুয়ারিতে তৃণমূল ছেড়ে ফিরে আসেন কংগ্রেসে। তার আগে সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন তিনি। ২০১৮-র ২২ সেপ্টেম্বর প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি হন সোমেন মিত্র। আমৃত্যু সেই পদেই ছিলেন তিনি।
সোমেন মিত্রের জন্ম ৩১ ডিসেম্বর ১৯৪১। ১৯৭২ সালে প্রথমবার শিয়ালদা বিধানসভা কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত হন। তারপর আবার ১৯৮২ সালে শিয়ালদা কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত হন সোমেন। সেই থেকে ২০০৬ পর্যন্ত শিয়ালদা বিধানসভা কেন্দ্র থেকে টানা নির্বাচিত হয়েছেন। কংগ্রেস রাজনীতির সেই ছোড়দাই ২০০৮ সালে গঠন করেন নতুন দল। নাম দেন প্রগতিশীল ইন্দিরা কংগ্রেস। ২০০৯ সালে তাঁর প্রগতিশীল ইন্দিরা কংগ্রেস মিশে যায় তৃণমূলের সঙ্গে। ২০০৯ এর লোকসভা নির্বাচনে ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্র থেকে সাংসদ নির্বাচিত হন তৃণমূলের টিকিটে। আবার ২০১৪-র জানুয়ারিতে তৃণমূল ছেড়ে ফিরে আসেন কংগ্রেসে। তার আগে সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন তিনি। ২০১৮-র ২২ সেপ্টেম্বর প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি হন সোমেন মিত্র। আমৃত্যু সেই পদেই ছিলেন তিনি।
খবর
শিলিগুড়িতে আজ থেকে শুরু হচ্ছে খাইবার পাস
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
ব্যবসা-বাণিজ্যের
খেলার
Advertisement