কিম জঙ চারদিনের সফরে চিন এসেছেন। স্ত্রী রি সোল জু-কে সঙ্গে নিয়ে তিনি এসেছেন এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তিনি চিনের প্রেসিডেন্টকে উত্তর কোরিয়া সফরেরও আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
2/5
কিম জঙ উনের বাবা কিম জঙ ইলের সফরের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য ছিল। ২০০৩-এ চিন পৌঁছনোর কয়েকদিন পর তাঁর সফর সম্পর্কে জানানো হয়েছিল। এভাবেই ২০০৯-এ যখন তিনি রাশিয়া গিয়েছিলেন, তখন ছবি তোলার ওপরও নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছিল।
3/5
কিম জঙের এ ধরনের সফর গোপনই থাকে। এ ব্যাপারে কোনও তথ্যই বাইরে আসে না।
4/5
১৯৮৪ সালে উত্তর কোরিয়ার প্রতিষ্ঠাতা তথা কিম জঙ ইলের বাবা তথা কিম জঙ উনের ঠাকুর্দা পূর্ব ইউরোপ সফরে গিয়েছিলেন। কিম জঙ উন বিমানে চড়তে পছন্দ করেন না। তাই পরম্পরাগত এবং সবচেয়ে পুরানো ট্রেনেই সফর করেন। এছাড়াও কিমের স্ত্রী এই সবুজ ও হলুদ রঙের কামরার ট্রেনেই সফর করেন। আসলে উত্তর কোরিয়ার ক্ষমতাসীন কিম পরিবারের কাউকেই যখন দেশের বাইরে দেখা গিয়েছে, তখন তাঁদের এই ট্রেনেই বিদেশ সফরে গিয়েছেন।
5/5
উত্তর কোরিয়ার শাসক কিম জঙ উন আচমকা সফরে চিন পৌঁছলেন। সস্ত্রীক সবচেয়ে পুরানো ট্রেনে চড়ে চিন এলেন তিনি। সেই খবর এখন সারা বিশ্বেই ছড়িয়ে পড়েছে যে, আচমকা সফরে বেজিংয়ে পৌঁছেছেন কিম।