Darjeeling: ফাঁসিদেওয়া গ্রামীণ হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসককে ঘুষি মারার অভিযোগ
Doctor Beaten: জানা গিয়েছে, কিশোর ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। এই ঘটনার পর ফাঁসিদেওয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ওই চিকিৎসক।
মলয় চক্রবর্তী, দার্জিলিং: ফাঁসিদেওয়া গ্রামীণ হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসককে (Doctor Beaten) ঘুষি মারার অভিযোগ। অভিযোগ উঠল এর রোগীর বিরুদ্ধে। ঘটনা রবিবার রাতের। জানা গিয়েছে, কিশোর ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। এই ঘটনার পর ফাঁসিদেওয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ওই চিকিৎসক।
করোনা আবহে ফের চিকিৎসককে মারধরের অভিযোগ। এই ঘটনায় ওই কিশোরের পরিবারের দাবি, ঘুষি মারেনি সে, হাত তুলেছিল। তাতে চিকিৎসকের লেগে গিয়েছে। ওই কিশোর আপাতত ফাঁসিদেওয়া গ্রামীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
গত মাসে চিকিত্সায় গাফিলতির অভিযোগে চিকিত্সক, নার্স ও নিরাপত্তা রক্ষীদের নিগ্রহের অভিযোগ ওঠে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের জেরে ১৭ অগাস্ট নবগ্রামের মহিলাকে সার্জিক্যাল ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। পরদিন তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয় ফিমেল মেডিক্যাল ওয়ার্ডে। হাসপাতালেই মৃত্যু হয় বছর পঞ্চাশের রোগিণীর। অভিযোগ, রোগিণীর মৃত্যুর আগেই ওয়ার্ডের মধ্যেই চিকিত্সক, নার্সকে মারধর করেন আত্মীয়রা। বাধা দিলে নিরাপত্তা রক্ষীদেরও নিগ্রহ করা হয় বলে অভিযোগ। আহত দুই নিরাপত্তা রক্ষী হাসপাতালে চিকিত্সাধীন। এই ঘটনায় রোগীর পরিবারের তিন মহিলা-সহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে বহরমপুর থানার পুলিশ।
আরও পড়ুন: দুর্গাপুরের ব্যাঙ্ক অফিসার বিপ্লব মনে করালেন শাখারই প্রাক্তন ম্যানেজার সমরেশ সরকারকে
তার আগে জুলাই মাসে নিজের পাড়াতেই আক্রান্ত হন এক চিকিত্সক। করোনাকালে ফের কলকাতায় চিকিত্সক-নিগ্রহের অভিযোগ ওঠে। দন্ত চিকিত্সকের দাবি, ওয়েলিংটনের চেম্বার থেকে ব্রড স্ট্রিটের বাড়িতে ফিরছিলেন। পাড়াতেই একটি বাইকের সঙ্গে চিকিত্সকের বাইকের ধাক্কা লাগে। বাইকের ক্ষতি না হলেও, দুঃখ প্রকাশ করেন চিকিত্সক। তাতেও লাভ হয়নি। চিকিৎসকের অভিযোগ, তা সত্ত্বেও আচমকা ওই বাইক আরোহী মারধর শুরু করেন তাঁকে। মেরে চিকিত্সকের নাক-মুখ ফাটিয়ে দেওয়া হয়। আলেকজান্ডার মাও নামে ওই চিকিত্সকের অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তকে আটক করেছে কড়েয়া থানার পুলিশ।
আরও পড়ুন: দুর্গাপুরের ব্যাঙ্ক অফিসার বিপ্লব মনে করালেন শাখারই প্রাক্তন ম্যানেজার সমরেশ সরকারকে