![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Abhijit Gangopadhyay: '৩৬ হাজার নয়', চাকরি বাতিলের 'নির্দেশ সংশোধন' বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের
Justice on Job cancellations on Recruitment Scam: চাকরি বাতিলের নির্দেশ সংশোধন, কী জানালেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ?
![Abhijit Gangopadhyay: '৩৬ হাজার নয়', চাকরি বাতিলের 'নির্দেশ সংশোধন' বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের Bengal Recruitment Scam: Not 36 thousand, the number of Job cancellations is about 32 thousand, Justice Abhijit Gangopadhyay claims after correction the order Abhijit Gangopadhyay: '৩৬ হাজার নয়', চাকরি বাতিলের 'নির্দেশ সংশোধন' বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/05/16/1e6568ba2521472d652b406d8f5c15eb1684222375778484_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: চাকরি বাতিলের (Job cancellations correction) নির্দেশ সংশোধন। ৩৬ হাজার নয়, চাকরি বাতিলের সংখ্যা প্রায় ৩২ হাজার। নির্দেশ সংশোধন করে জানালেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Gangopadhyay)।
প্রাথমিকে নিয়োগে বেনিয়মের অভিযোগে ৩৬ হাজার প্রশিক্ষণহীন শিক্ষকের চাকরি বাতিল। ১২ মে চাকরি বাতিলের নির্দেশ দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সেই নির্দেশ সংশোধন করলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। ‘২০১৬-র নিয়োগ প্রক্রিয়া এতটা বেআইনিভাবে হয়েছে যে চাকরি বাতিল ছাড়া উপায় ছিল না।’
২০১৪ সালে যে টেট পরীক্ষা হয়েছিল, তার ভিত্তিতে ২০১৬ সালে প্রাথমিকে সাড়ে ৪২ হাজার পদে নিয়োগ করা হয়েছিল। ২০১৬-য় নিয়ম মেনে নিয়োগ হয়নি, এই অভিযোগে মামলা করেছিলেন ১৪০ জন পরীক্ষার্থী। নিয়োগের প্রাক্কালে কোনও অ্যাপটিটিউড টেস্ট না নেওয়া, সংরক্ষণ নীতি না মানার মতো অভিযোগও উঠেছিল। সেই নিয়ে দীর্ঘ শুনানির পর কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় কী রায় দেন, সেদিকেই নজর ছিল সকলের।এরপরেই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় তাঁর রায়ে একসঙ্গে ৩৬ হাজার অপ্রশিক্ষিত শিক্ষকদের চাকরি বাতিল করারই নির্দেশ দিয়েছিলেন। তবে এবার সেই চাকরি বাতিলের নির্দেশ সংশোধন করে বিচারপতি জানিয়েছেন, '৩৬ হাজার নয়, চাকরি বাতিলের সংখ্যা প্রায় ৩২ হাজার।'
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে প্রাথমিকে নিয়োগ পাওয়ার সময় যারা অপ্রশিক্ষিত শিক্ষক ছিলেন, তাঁদের স্কুলে ঢোকা আগামীকাল থেকেই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে না। তাঁরা হাতে সময় পাবেন চার মাস। মাঝের চার মাসে অবশ্য পূর্ণ শিক্ষকের মতো নয় পার্শ্ব শিক্ষকের হারে বেতন পাবেন তাঁরা। প্রসঙ্গত, এই সময়কালের মাঝে কেউ যদি প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকেন, তাঁরা একটি সুযোগ পাবেন। মাঝে প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকলে ইন্টারভিউতে বসার সুযোগ পাবেন তাঁরা। মাঝে অবশ্য যাঁরা অপ্রশিক্ষত হয়ে চাকরি ঢোকার পর এখনও প্রশিক্ষণ নেননি, তাঁদের চাকরি সম্পূর্ণভাবে বাতিল হচ্ছে।
আরও পড়ুন, গরমে কোন সরবতগুলি না খেলেই নয় ? কোনগুলি খুবই স্বাস্থ্যকর ?
আরও পড়ুন, জানেন কি রান্নাঘরের এই মশলা জীবন বদলে দিতে পারে ?
এর আগে নিয়োগ দুর্নীতিতে একাধিকবার বিভিন্ন সময়ে চাকরি বাতিল করেছে হাইকোর্ট। তবে একসঙ্গে ৩৬ হাজারের চাকরি এর আগে যায়নি। একসঙ্গে অনেকের চাকরি যাওয়ার ফলে যে বিপুল একটা শিক্ষক শূন্যস্থান যাতে না তৈরি হয় সেজন্য আগামী ৩ মাসের মধ্যে নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার নির্দেশও দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। পাশাপাশি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে যে নিয়োগ প্রক্রিয়ার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ অপসারিত তথা গ্রেফতার প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য-র কাছ থেকে তারা সংগ্রহ করতে পারে বলেও জানিয়েছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)