BJP Worker Death: অস্বাভাবিক মৃত্য়ু বিজেপি কর্মীর, দেহ উদ্ধার নলহাটি স্টেশনের অদূরে
Post Poll Violence:বীরভূমে বিজেপি কর্মীর অস্বাভাবিক মৃত্য়ু। নলহাটি স্টেশনের অদূরে, রেললাইন থেকে উদ্ধার হয়েছে গলাকাটা মৃতদেহ। মৃতের নাম প্রদীপ মাল
![BJP Worker Death: অস্বাভাবিক মৃত্য়ু বিজেপি কর্মীর, দেহ উদ্ধার নলহাটি স্টেশনের অদূরে BJP Worker Mysterious Death Body Recovered Near Nalhati Station BJP Worker Death: অস্বাভাবিক মৃত্য়ু বিজেপি কর্মীর, দেহ উদ্ধার নলহাটি স্টেশনের অদূরে](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/06/23/493332df9600df5262834e25345f3fcb1719128963785482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
ভাস্কর মুখোপাধ্যায়, নলহাটি: বীরভূমে বিজেপি কর্মীর অস্বাভাবিক মৃত্য়ু (BJP Worker Mysterious Death)। নলহাটি স্টেশনের (Nalhato Station) অদূরে, রেললাইন থেকে উদ্ধার হয়েছে গলাকাটা মৃতদেহ। মৃতের নাম প্রদীপ মাল। বাড়ি নলহাটির পাইকপাড়া গ্রামে। আজ সকালেই বাড়ি থেকে বের হন তিনি। কিন্তু কীভাবে মৃত্য়ু? ট্রেন দুর্ঘটনা? নাকি নেপথ্য়ে অন্য় কোনও কারণ? খতিয়ে দেখছে পুলিশ। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য় মৃতদেহ রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এর আগে, পশ্চিম মেদিনীপুরের ডেবরায় এক বিজেপি কর্মীর মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে হইচই বাধে রাজ্য-রাজনীতিতে।
ভোট-পরবর্তী অশান্তির খবর...
ভোট মিটতেই একের পর এক হিংসার খবর শোনা গিয়েছে জেলায় জেলায়। বিশেষত পশ্চিম মেদিনীপুরের ডেবরায়, বিজেপি কর্মী সঞ্জয় বেড়ার মৃত্যু নিয়ে তুমুল আলোড়ন তৈরি হয়। গত কাল, তাঁর মৃত্যুর চার দিনের মাথায় রাত ১১.৫০ মিনিট নাগাদ পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ডেবরা ব্লকের পুরুষোত্তম নগরের বাড়িতে ফিরল বিজেপি কর্মী সঞ্জয় বেড়ার মৃতদেহ। দেহ দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন পরিবারের সদস্যরা। বিজেপি নেতাকর্মীরা সঞ্জয় বেড়ার মৃতদেহে বিজেপির নেতাকর্মীরা বাড়িতে পৌঁছে সঞ্জয় বেলার মৃতদেহে মালা দেন। তারপর পরিবারের সদস্যরা চোখে জল নিয়ে সঞ্জয় বেড়ার মৃতদেহ সৎকারের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। পরিবারের সদস্যরা দাবি, যারা এই ঘটনার পেছনে আছে, তাঁদের পরম শাস্তি হয়। প্রসঙ্গত, হেফাজতে থাকাকালীন পশ্চিম মেদিনীপুরের ডেবরায় ওই বিজেপি কর্মীর মৃত্যুতে পুলিশি অত্যাচারের অভিযোগ এনেছিল পরিবার। এর পর হাইকোর্টের নির্দেশে এসএসকেএমে ময়না তদন্ত হয় ওই বিজেপি কর্মীর। হাইকোর্টের নির্দেশে ভিডিওগ্রাফিও করা হয় ময়নাতদন্তের। পুলিশের বিরুদ্ধে চক্রান্তের অভিযোগ করে পরিবার। পুলিশের অত্যাচারে মৃত্যুর অভিযোগ এনে, হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মৃতের পরিজনেরা। মামলার প্রেক্ষিতে, ডেবরা থানা ও জেলের CC ক্যামেরার ফুটেজ সংরক্ষণের নির্দেশ দেয় আদালত।
সঞ্জয়ের পরিবারের দাবি, পুলিশের মারেই তাঁর মৃত্যু হয়েছিল। পরিবারের তরফে আইনজীবী দাবি করেন, বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতারির সময় দেহে কোনও আঘাতের চিহ্ন ছিল না। এসএসকেএমে বিশেষ দল গঠন করে ময়নাতদন্ত ও ভিডিওগ্রাফি করার দাবি করেন সঞ্জয়ের পরিবার। যদিও পুলিশ জানিয়েছিল, পড়ে গিয়ে আঘাত পেয়ে মারা যান সঞ্জয়। কোর্ট থেকে জেলে ফেরার সময় সঞ্জয় বেরা পড়ে যান, দাবি রাজ্য সরকারের। চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় মেদিনীপুর হাসপাতালে, দাবি রাজ্যের। মৃত বিজেপি কর্মীর পরিবারের পাশে এসে দাঁড়ান ডেবরার তৃণমূল বিধায়ক।
আরও পড়ুন:পরীক্ষাতে না বসেই চাকরি ! পুলিশের দ্বারস্থ খোদ যুবকই
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)