(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Anirban Ganguly Attacks Mamata Banerjee: "মানুষের চোখে ধুলো দেওয়ার চেষ্টা", অপরাজিতা বিল নিয়ে মমতাকে কটাক্ষ বিজেপি নেতার
RG Kar Doctor death Case: অপরাজিতা বিল পাস করে রাজ্যের মানুষের চোখে ধুলো দেওয়ার চেষ্টা করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার কটাক্ষ করে একথাই বললেন বিজেপি নেতা অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়।
কলকাতা: মঙ্গলবার পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় (West Bengal Assembly) পাস হয়েছে ধর্ষণ বিরোধী অপরাজিতা বিল। গোটা দেশের মধ্যে এই ধরনের বিল প্রথম বলে বিধানসভায় দাঁড়িয়ে দাবি করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (West Bengal Chief Minister Mamata Banerjee)।
তারপরই এই বিল পাসের নামে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের মানুষের চোখে ধুলো দেওয়ার, তাঁদের বোকা বানানোর চেষ্টা করছেন বলে কটাক্ষ করলেন যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের পরাজিত বিজেপি প্রার্থী অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়।
সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে সাক্ষাৎকার দিয়ে গিয়ে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় রিসার্চ ফাউন্ডেশনের প্রধান অনির্বাণবাবু বলেন, "২০১১ সাল থেকে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতায় রয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। তারপর ২০১২ সালে পার্ক স্ট্রিট, হাঁসখালি, কামদুনি ও অন্যান্য জায়গায় মহিলাদের ওপর নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে। রেকর্ডে রয়েছে এই ধরনের বিষয়গুলিতে মুখ্যমন্ত্রীর কী মানসিকতা ছিল। হয় তিনি এই ধরনের ঘটনাগুলিকে নিয়ে মজা করেছেন অথবা নির্যাতিতার চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। আজকে যে আইন পাস করানো হয়েছে তাও লোক দেখানো। তিনি মনে করছেন এই আইন আনার পর সব ধরনের প্রতিবাদ বন্ধ হয়ে যাবে। মৃত্যু হবে সমস্ত প্রতিবাদী কণ্ঠের। তাঁর উচিত আরজি কর মেডিক্যাল ও হাসপাতালে জুনিয়র চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার বিষয়ে সিবিআইয়ের সঙ্গে সহযোগিতা করা। কেন এখনও পর্যন্ত সন্দীপ ঘোষকে স্বাস্থ্য দফতর থেকে বরখাস্ত করা হয়নি।"
#WATCH | On anti-rape bill passed in West Bengal Assembly, BJP leader Dr Anirban Ganguly says, "..TMC has been in power since 2011 in West Bengal. The 2012 Park Street incident, then in Hanskhali, Kamduni and other incidents of atrocities against women...It is on record what is… pic.twitter.com/JzIKIkFz7C
— ANI (@ANI) September 3, 2024
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বিজেপি নেতা অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়ের সাক্ষাৎকারের কিছুক্ষণ পরেই জানা যায় সন্দীপ ঘোষকে সাসপেন্ড করেছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর। তিনি ও তাঁর ঘনিষ্ঠ তিনজনকে আট দিনের জন্য সিবিআই হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন আলিপুরের বিশেষ সিবিআই আদালতের বিচারক। তারপরই জানা যায়, স্বাস্থ্য দফতর সন্দীপ ঘোষকে সাসপেন্ড করেছে।
আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটস অ্যাপেও। যুক্ত হোন ABP Ananda হোয়াটস অ্যাপ চ্যানেলে।