West Midnapore: ট্রাফিক সামলানোর সময় কর্তব্যরত এনভিএফ কর্মীকে চড়, গ্রেফতার সিআইএসএফ জওয়ান
ঘটনাস্থল মেদিনীপুর শহর। ট্রাফিক সামলানোর সময় কর্তব্যরত এনভিএফ কর্মীকে মারধর। গ্রেফতার সিআইএসএফ জওয়ান। ভাইরাল ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি এবিপি আনন্দ।
অলোক সাঁতরা ও সৌমেন চক্রবর্তী, মেদিনীপুর: ট্রাফিক (Traffic) সামলানোর সময় কর্তব্যরত এনভিএফ কর্মীকে চড়। অভিযোগ উঠল সিআইএসএফ জওয়ানের (CISF) বিরুদ্ধে। মেদিনীপুর শহরের ঘটনা। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে কোতোয়ালি থানার (Kotwali Police Station) পুলিশ।
ট্রাফিক সামলানোর সময় কর্তব্যরত এনভিএফ কর্মীকে চড়: ঘটনাস্থল মেদিনীপুর (Midnapore) শহর। ট্রাফিক সামলানোর সময় কর্তব্যরত এনভিএফ (NVF) কর্মীকে মারধর। গ্রেফতার সিআইএসএফ জওয়ান। ভাইরাল ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি এবিপি আনন্দ। পুলিশ সূত্রে খবর, তখন সকাল সাড়ে ৯টা। মেদিনীপুর শহরের কুইকোটা কালী মন্দিরের কাছে ডিউটি করছিলেন ট্রাফিক কনস্টেবল দীপক মাহাতো ও এনভিএফ কর্মী দেবজিৎ সিংহ। অভিযোগ, বিডিও অফিস এলাকায় যানজট থাকা সত্ত্বেও সেখানে কেন পুলিশ নেই, এই প্রশ্ন তুলে কর্তব্যরত ট্রাফিক কনস্টেবলের সঙ্গে বচসায় জড়ান সিআইএসএফ জওয়ান জয় সিংহ।
যুবকের পরিচয় জানার চেষ্টা করলে যুবক সদুত্তর না দিয়ে নিজেকে বড় কেউ বলে পরিচয় দেয়। ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের প্রতিবাদ করায় এরপর কর্তব্যরত এনভিএফ কর্মীকে সপাটে চড় কষান ওই সিআইএসএফ জওয়ান। তাঁর গাড়ি আটক করা হলেও পালিয়ে যায় সে। এই ঘটনায় মেদিনীপুর কোতোয়ালি থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। আক্রান্তরা বিষয়টি পুলিশের সিনিয়র কর্তাদের জানায়। অভিযুক্ত সিআইএসএফ জওয়ানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
পার্কিং নিয়ে বিবাদের জেরে দিনকয়েক আগে জোড়াবাগানের পাথুরিয়াঘাটা স্ট্রিটে এক কম্পিউটার ব্যবসায়ীকে বেধড়ক মারধর করা হয়। সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়ে মারধরের ছবি। ঘটনার পর থেকেই পলাতক অভিযুক্ত ব্যবসায়ী। এদিকে এই ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ করেন আক্রান্ত ব্যবসায়ী ও তাঁর সঙ্গীরা। পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত চলছে। আক্রান্ত ব্যবসায়ীর অভিযোগ, পার্কিং নিয়ে বিবাদের জেরে, কয়েকজন সঙ্গীকে নিয়ে তাঁর ওপর হামলা চালান ব্যবসায়ী সুবোধ সিংহ। আক্রান্ত ব্যবসায়ী মনোজ কুমার সিংহের অভিযোগ, "পার্কিংয়ের নির্দিষ্ট জায়গা নেই, যেখানে খালি জায়গা থাকবে সেখানে পার্কিং করা যাবে, ও রাবিশ তুলে আমার দোকানের সামনে রেখে দিল, রড ও ডান্ডা দিয়ে সুবোধ ও তাঁর ৪ সঙ্গী মেরেছে, রাবিশ তুলে আমি ওর গাড়ির সামনে রাখি, পরদিন রাতে এসে আমাকে মেরেছে।''
আরও পড়ুন: Fraud Case: কেন্দ্রীয় সংস্থায় চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, গ্রেফতার এক