Rajarhat Fire: নারায়ণপুরে আসবাবের গুদামে বিধ্বংসী আগুন, ঘটনাস্থলে দমকলের ৪ ইঞ্জিন
Fire Update: আসবাবের গুদামটি সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়ে যায়। শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগেছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করছে দমকল।
সৌমিত্র রায়, কলকাতা: ফের গুদামে বিধ্বংসী আাগুন (massive fire)। রাজারহাটের (Rajarhat) কাছে নারায়ণপুরে আসবাবের গুদামে (Furniture Godown) বিধ্বংসী আগুন লাগে গতকাল রাত ১২টা নাগাদ।
আসবাবের গুদামে বিধ্বংসী আগুন
রাজারহাটের কাছে নারায়ণপুরে আসবাবের গুদামে বিধ্বংসী আগুন লাগে গতকাল রাত ১২টা নাগাদ। চারপাশ কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায়। কাছেই পেট্রোল পাম্প থাকায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা। অবশেষে দমকলের ৪টি ইঞ্জিনের প্রায় ঘণ্টা দুয়েকের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আসবাবের গুদামটি সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়ে যায়। শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগেছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করছে দমকল। রাতেই ঘটনাস্থলে যান রাজারহাট-নিউটাউনের তৃণমূল বিধায়ক তাপস চট্টোপাধ্যায়।
সম্প্রতি বড়দিনের (Christmas) আগে কলকাতার একটি বেকারিতে (Bakery) আগুন (Fire) লাগে। যা নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। গভীর রাতে চারু মার্কেট (Charu Market) এলাকায় বন্ধ বেকারিতে আগুন লেগে ভস্মীভূত হয় বেকারি।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাত ৩টে নাগাদ আগুন লাগে। ঘিঞ্জি এলাকা, আশেপাশে আরও গুদাম ও বেকারি থাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। দমকলের ৫টি ইঞ্জিন ঘণ্টা দুয়েকের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। বন্ধ বেকারিতে কীভাবে আগুন লাগল, তদন্ত শুরু করে দমকল।
আরও পড়ুন: Coronavirus : করোনার বাড়বাড়ন্ত হলে রাজ্যগুলি তৈরি তো? খতিয়ে দেখতে আজ দেশব্যাপী মক ড্রিল
এদিকে সম্প্রতি কলকাতা পুলিশ ও দমকল বিভাগের ফায়ার সেফটি অডিট রিপোর্ট প্রকাশ করেছিল। সেখানে বলা ছিল, অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা পর্যাপ্ত নয়, শহরে এমন কারখানা রয়েছে সাড়ে ছ'শোর বেশি। কলকাতা পুলিশ ও দমকল বিভাগের ফায়ার সেফটি অডিট রিপোর্ট দেখে চক্ষু চড়কগাছ প্রশাসনের। চলতি বছর ১২ মার্চ ভয়াবহ আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যায় ট্যাংরার মেহের আলি লেনের বিশাল গুদাম।