Enforcement Directorate : অনুব্রত, সুকন্যা ও ছবি মণ্ডলের নামে থাকা যাবতীয় সম্পত্তি ও টাকা অ্যাটাচ করল ইডি
CBI Also Attached Property : এর আগে অনুব্রতর ১৭ কোটি টাকার সম্পত্তি অ্যাটাচ করেছিল সিবিআই।
![Enforcement Directorate : অনুব্রত, সুকন্যা ও ছবি মণ্ডলের নামে থাকা যাবতীয় সম্পত্তি ও টাকা অ্যাটাচ করল ইডি Enforcement Directorate attaches all property and money of Anubrata, Sukanya and Chaya Mondal Enforcement Directorate : অনুব্রত, সুকন্যা ও ছবি মণ্ডলের নামে থাকা যাবতীয় সম্পত্তি ও টাকা অ্যাটাচ করল ইডি](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/05/24/6965f0164b17e385f5052bbeb9d886c41684923474326170_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা : ইডির স্ক্যানারে কেষ্টর টাকা-সম্পত্তি । অনুব্রত, সুকন্যা ও ছবি মণ্ডলের নামে থাকা যাবতীয় সম্পত্তি ও টাকা অ্যাটাচ করল ইডি। ১১ কোটি টাকার সম্পত্তি অ্যাটাচ করা হয়েছে। ২৫ অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয়েছে। এছাড়া একাধিক রাইস মিলের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ ও যাবতীয় সম্পত্তি অ্যাটাচ করা হয়েছে। এর আগে অনুব্রতর ১৭ কোটি টাকার সম্পত্তি অ্যাটাচ করেছিল সিবিআই।
গরুপাচার মামলায় ১২ জুলাই পর্যন্ত বীরভূমের তৃণমূল সভাপতির মেয়ে সুকন্য়া মণ্ডল ও হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারির জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আগামী ১২ জুলাই পর্যন্ত তিহাড় জেলেই থাকতে হবে লালমাটির জেলার দোর্দণ্ডপ্রতাপ তৃণমূল নেতাকেও।
সম্প্রতি গরুপাচার মামলায় সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট পেশ করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। সেখানে অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে গরুপাচারের কালো টাকা সাদা করা, বীরভূম জেলা পরিষদের কাজের জন্যও ঠিকাদারদের থেকে কমিশন নেওয়া-সহ একাধিক অভিযোগ আনা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে চলতি মাসের গোড়ার দিকে গরুপাচার মামলায় অনুব্রত মণ্ডলকে দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ কোর্টে তোলা হয়। বিচারক ইডির থেকে জানতে চান, গরুপাচার মামলায় তাঁদের তদন্ত কি শেষ হয়েছে ? এই মামলায় আর কোনও চার্জশিট দেওয়া হবে কিনাও জানতে চান বিচারক। উত্তরে ইডির আইনজীবী আদালতে জানান, তাদের তদন্ত শেষ হয়নি। এখনও চলছে। এই মামলায় তারা আরও সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট দেবে। এরপরই ১২ জুলাই পর্যন্ত অনুব্রত মণ্ডলের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত।
দিনকয়েক আগে তিহাড় জেলে দ্বিতীয়বার দেখা হয় বাবা-মেয়ের। সূত্রের খবর, গত শনিবার আধঘণ্টা দেখা করেন অনুব্রত ও সুকন্যা। মেয়ের সামনে কান্নায় ভেঙে পড়েন অনুব্রত। মেয়েকে বলেন, দিল্লিতে আসা উচিত হয়নি। সুকন্য়া জবাব দেন, বারবার নোটিস পেয়েই আসতে বাধ্য হয়েছেন তিনি। মেয়েকে চিন্তা করতে বারণ করেন অনুব্রত। তিনি বলেন, আমার সঙ্গে কথা বললি না কেন? সুকন্যা বাবাকে বলেন, বারবার কথা বলতে চেয়েছিলাম। হেফাজতে থাকাকালীনও কথা বলতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আমাকে কথা বলতে দেওয়া হয়নি। সূত্রের খবর, মেয়ের জামিনের বিষয় নিয়েও কথা বলেন অনুব্রত।
বর্তমানের অনুব্রত মণ্ডলের ঠিকানা তিহাড় জেলের ৫ নম্বর ব্লক। আর তাঁর মেয়ে থাকেন ৬ নম্বর ব্লকের মহিলা সেলে। এই অবস্থায় আগেই মেয়ের সঙ্গে দেখা করার আবেদন জানিয়েছিলেন অনুব্রত। সেই মতো অল্প সময়ের জন্য় সাক্ষাতের অনুমতি দেয় দিল্লির রাউস অ্য়াভিনিউ কোর্ট। প্রত্য়েক শনিবার আধঘণ্টা করে বাবা-মেয়ের মধ্য়ে দেখা করার ব্য়বস্থা করেছে জেল কর্তৃপক্ষ।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)