![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Cryptocurrency: ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করে প্রতারিত কলকাতার ব্যবসায়ী, খোয়ালেন ১৮ লক্ষ টাকা
Cryptocurrency Fraud Case: সাঙ্কেতিক মুদ্রা, যাকে বলে ক্রিপ্টোকারেন্সি। দেখা বা ছোঁয়া যায় না। তৈরি হয় অনলাইনে এবং ব্যবহৃতও হয় অনলাইনে, ডিজিটাল মাধ্যমে।
![Cryptocurrency: ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করে প্রতারিত কলকাতার ব্যবসায়ী, খোয়ালেন ১৮ লক্ষ টাকা Kolkata Businessman fall in cryptocurrency fraud case lost 18 lakh rupees Cryptocurrency: ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করে প্রতারিত কলকাতার ব্যবসায়ী, খোয়ালেন ১৮ লক্ষ টাকা](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/12/30/ed2f76b098882f7e0ff34fcbaff4ae24_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
ময়ূখ ঠাকুর চক্রবর্তী ও সুকান্ত মুখোপাধ্যায়, কলকাতা: বাস্তবে অস্তিত্ব না থাকলেও তার চাহিদা তুঙ্গে। ব্যবহারের পাশাপাশি, দিন দিন বাড়ছে ক্রিপ্টোকারেন্সির (Cryptocurrency) দাম। সেই সঙ্গে বাড়ছে প্রতারণাও। সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। অন্যদিকে, ব্যক্তিগত তথ্য বেহাত হওয়া আটকাতে অডিটের দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টের (Kolkata Highcourt) দ্বারস্থ ফলতার এক শিক্ষক। ২৭ তারিখ শুনানি।
বিটকয়েন (Bitcoin)... ইথেরিয়াম ... বা তেথার। যে নামেই ডাকা হোক না কেন, কোনওটিরই অস্তিত্ব নেই। সবই সাঙ্কেতিক মুদ্রা, যাকে বলে ক্রিপ্টোকারেন্সি। দেখা বা ছোঁয়া যায় না। তৈরি হয় অনলাইনে এবং ব্যবহৃতও হয় অনলাইনে, ডিজিটাল মাধ্যমে। যার ওপর নিয়ন্ত্রণ নেই বিশ্বের কোনও ব্যাঙ্কের, কোনও প্রশাসনের। বাস্তবে অস্তিত্ব না থাকলেও দিন দিন ব্যবহার ও দাম বাড়ছে ডিজিটাল মুদ্রার। সেইসঙ্গে বাড়ছে প্রতারণাও।
কলকাতার এক ব্যবসায়ীর দাবি, কিছুদিন আগে তাঁর মোবাইল ফোনে একটি লিঙ্ক আসে। ক্লিক করতেই স্ক্রিনে ফুটে ওঠে বিভিন্ন ক্রিপ্টোকারেন্সির দাম। পরে একটি নম্বর দিয়ে বলা হয়, যত টাকা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করা হবে, তার দ্বিগুণ টাকা পাওয়া যাবে। অভিযোগ, ১৮ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে তিনি প্রতারিত হন। এরপরই পুলিশের দ্বারস্থ হন ব্যবসায়ী।
কলকাতা পুলিশ (সাইবার ক্রাইম) ডেপুটি কমিশনার বিদিশা কালিতা বলেন, এক্সচেঞ্জ তৈরি করে মানুষকে চিটিং করা হচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ সন্দীপ সেনগুপ্ত বলেন, "এক্সচঞ্জ তৈরি বিনিয়োগ করা হয়..... আইপি ট্র্যাক করা যায় না।" অন্যদিকে, ব্যক্তিগত তথ্যের অডিট চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন ফলতার বাসিন্দা এক শিক্ষক। তাঁর দাবি, কিছুদিন আগে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের স্থানীয় শাখায় ঋণের জন্য আবেদন করতে গিয়ে জানতে পারেন, তাঁর প্যান কার্ড ও আধার কার্ডের তথ্য ব্যবহার করে ২০১৪ থেকে ২১-এর মধ্যে ১৫ বার মোট ৩৭ লক্ষ টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছে। ফলতা থানায় অভিযোগ করেন তিনি।
পাশাপাশি, শুক্রবার আদালতে রিট পিটিশন দাখিল করেন। শিক্ষকের অভিযোগ, বিভিন্ন জরুরি কাজের জন্য দেওয়া প্যান ও আধার কার্ডের তথ্য বেহাত হচ্ছে। সেই তথ্য ব্যবহার করে ঝণও নেওয়া হচ্ছে। তাঁর আবেদন, ব্যক্তিগত তথ্য কীভাবে কোথায় যাচ্ছে, তা নিয়ে অডিট হোক। আদালত সূত্রে খবর, গৃহীত হয়েছে আবেদন। আগামী ২৭ তারিখ শুনানি।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)