Cattle Scam: এনামুলের ৩ ভাগ্নের বিরুদ্ধে সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট সিআইডির
CID on Cattle Scam: এনামুলের ৩ ভাগ্নের বিরুদ্ধে সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট সিআইডির। গরুপাচারের লাভের টাকা কীভাবে বিনিয়োগ ওই সংস্থায় , উল্লেখ রয়েছে চার্জশিটে।
মুর্শিদাবাদ: এনামুলের (Enamul Haque) ৩ ভাগ্নের বিরুদ্ধে সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট সিআইডির (CID)। গরুপাচারকাণ্ডে (Cattle Scam) জঙ্গিপুর আদালতে সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট। সূত্র মারফত খবর, চার্জশিটে নাম রয়েছে এনামুলের ৩ ভাগ্নে ও তাঁদের সংস্থা জেএইচএম গ্রুপের। জেএইচএম গ্রুপের দুটি ট্রাস্টের নামও রয়েছে চার্জশিটে। গরুপাচারের লাভের টাকা কীভাবে বিনিয়োগ ওই সংস্থায় , উল্লেখ রয়েছে চার্জশিটে। এর আগে রঘুনাথগঞ্জ থানার তরফে চার্জশিট জমা পড়ে।
গরুপাচারের লাভের টাকা কীভাবে বিনিয়োগ ওই সংস্থায় , উল্লেখ রয়েছে চার্জশিটে
এনামুলকে গরু পাচার মামলায় গ্রেফতার করেছিল CBI। সেই মামলায় জামিন পাওয়ার পর ED’র হাতে গ্রেফতার হন এনামুল হক। এখন দিল্লির তিহাড় জেলে বন্দি হন তিনি। এবার তিহাড় জেলে গিয়ে সেই এনামুলকে জেরা করার অনুমতি পেল রাজ্যের গোয়েন্দা সংস্থা CID।মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জ থানায় একটি গরু পাচারের মামলা দায়ের হয়। সেই মামলায়, এনামুলকে জেলে গিয়ে জেরা করার CID’র আবেদন মঞ্জুর করল জঙ্গিপুর আদালত । সূত্রের খবর, শীঘ্রই তিহাড় জেলে গিয়ে এনামুলকে জেরা করবে সিআইডি। এর পাশাপাশি, এনামুলের ৩ ভাগ্নের বিরুদ্ধেও গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে । সূত্রের দাবি, CBI’এর হাতে এনামূল গ্রেফতার হওয়ার পরও গরু পাচারের কারবার চলছিল।
আরও পড়ুন, প্রথমে চুরি, পরে সিনেমার কায়দায় চিঠিতে লাখ টাকার চেয়ে নথি ফেরানোর প্রস্তাব !
এনামুলের হয়ে সেই কারবার চালাতেন তাঁর ৩ ভাগ্নে
এনামুলের হয়ে সেই কারবার চালাতেন তাঁর ৩ ভাগ্নে । সম্প্রতি, অভিযুক্তদের মুর্শিদাবাদের চালকল, বেন্টিঙ্কস্ট্রিটের অফিস, রাজারহাটের দোকানে তল্লাশি চালায় CID। অফিস-দোকান সিল করে দেওয়া হয় । সূত্রের দাবি, সেখান থেকে এ’সংক্রান্ত বেশ কিছু নথি উদ্ধার হয়েছে । CID সূত্রে দাবি, এনামুলের ৩ ভাগ্নের বিদেশে আমদানি-রপ্তানির ব্যবসা রয়েছে। এনামুল ঘনিষ্ঠ জেনারুলকে জেরা করে এই সব তথ্য হাতে এসেছে।। ব্যবসায়ী এনামুল শেখ ছাড়াও, চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ওঠে বিএসএফের কমান্ডান্ট পদমর্যাদার অফিসার সতীশ কুমারের বিরুদ্ধে।সল্টলেকের বাড়িতে ওই বিএসএফ অফিসারকে না পেয়ে, তাঁর বাড়ি সিল করে দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। সিবিআই সূত্রে দাবি, এক মাসের তদন্তে আরও তথ্য মিলেছে। জানা গিয়েছে, গরুপাচারকাণ্ডের টাকা একাধিক ব্যবসায়ীর মাধ্যমে পৌঁছে যেত প্রভাবশালীদের কাছে।