Ashoknagar News: মেসের ঘরে খুন ১৯ বছরের নার্সিং পড়ুয়া, কোথায় নিহত পড়ুয়ার রুমমেট ?
Ashoknagar Murder Case: উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগরে মেস থেকে নার্সিং পড়ুয়ার রক্তাক্ত দেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল। ঘটনার পর থেকেই নিহত পড়ুয়ার রুমমেটের খোঁজ নেই।
সমীরণ পাল,উত্তর ২৪ পরগনা: উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) অশোকনগরে মেস থেকে নার্সিং পড়ুয়ার রক্তাক্ত দেহ উদ্ধারের (Dead Body Rescue) ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল। পুলিশ সূত্রে খবর, গলা ও শরীরে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপানোর চিহ্ন মিলেছে। ঘটনার পর থেকেই নিহত পড়ুয়ার রুমমেটের খোঁজ নেই। তাঁর খোঁজ শুরু করেছে পুলিশ (Police)।
মেসের ঘরে খুন ১৯ বছরের নার্সিং পড়ুয়া। খাটের নীচ থেকে ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয়েছে। গলা ও শরীরে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপানোর চিহ্ন। উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগরে এই ঘটনায় রহস্য দানা বেঁধেছে। ১৯ বছরের নার্সিং পড়ুয়া উদ্ধব সরকার পড়তেন অশোকনগর নার্সিং ট্রেনিং কলেজে। পুলিশ সূত্রে খবর, অশোকনগর থানা এলাকার কচুয়ায় এই বাড়িতে মেস করে থাকতেন নিহত পড়ুয়া উদ্ধব সহ ৪ জন। ৪ জনেরই বাড়ি দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুরে। ২ জন শনিবার বাড়ি চলে যান। মেসে ছিলেন উদ্ধব ও বিক্রম সরকার। স্থানীয় সূত্রে দাবি, রবিবার সকালে বিক্রমকে মেসে তালা দিয়ে চলে যেতে দেখা যায়। ঘটনার কথা জানাজানি হল কীভাবে?
স্থানীয় সূত্রে খবর, এদিন সকালে উদ্ধবের বাড়ির লোকজন তাঁকে ফোন করে পাননি। মোবাইল ফোন সুইচড অফ ছিল। তাঁরাই খবর দেন মেসের মালিককে। মেস মালিক পুলিশকে খবর দেওয়ার পর পুলিশ এসে দরজা ভেঙে খাটের নীচ থেকে রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করে। মেসের মালিকের দাবি, পড়ুয়াদের ব্যবহারের জন্য তিনি যে রেফ্রিজারেটর রেখেছিলেন, তার মধ্যে তাঁর একটি ছুরি ছিল। ঘটনার পর থেকে সেই ছুরি উধাও। এদিন ঘটনাস্থলে যান অশোকনগরের তৃণমূল বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামী। ঘটনার কথা জানাজানি হওয়ার পর থেকেই নিহতের রুমমেট বিক্রমের খোঁজ নেই। নার্সিং পড়ুয়া খুনের ঘটনায় তাঁর দিকেই সন্দেহের তির। খুনের মোটিভ এখনও স্পষ্ট নয়। বিক্রমের খোঁজে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ।
আরও পড়ুন, শান্তিকুঞ্জেই জনসংযোগে যাওয়ার পরামর্শ কুণাল ঘোষের
সম্প্রতি এন্টালিতে (Entally) তরুণীকে গলা কেটে নৃশংস খুনের ঘটনায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিহার থেকে ২ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এফআইআরে নাম ছিল ধৃত প্রেম রায় ও মুন্না রায়ের। বিহারের দ্বারভাঙা জেলার তারিয়ানি এলাকা থেকে দুই অভিযুক্তকে পাকড়াও করা হয়। খুনের মোটিভ নিয়ে তদন্তে নামে পুলিশ। বিহারের মধুবনি থেকে চিকিৎসা করাতে কলকাতায় আসেন ১৮ বছরের অঞ্জলি কুমারী। এন্টালি থানার শিয়ালদা স্টেশন সংলগ্ন রেলের একটি পরিত্যক্ত কোয়ার্টার থেকে তাঁর গলা কাটা দেহ উদ্ধার হয়। বিহার থেকে চিকিৎসা করাতে এসে এন্টালিতে তরুণী খুন। শিয়ালদা স্টেশনের সামনে রেলের পরিত্যক্ত কোয়ার্টার থেকে উদ্ধার হল গলা কাটা দেহ। ৩ পরিচিতের বিরুদ্ধে খুনের মামলা রুজু। কলকাতায় চিকিত্সা করিয়ে সুস্থ হয়ে ফিরে যাবেন নিজের রাজ্যে। সেজন্য বিহার থেকে কলকাতায় এসেছিলেন। কিন্তু আর ফেরা হল না। এন্টালিতে রেলের পরিত্যক্ত কোয়ার্টারে খুন হয়ে গেলেন সেই ১৮ বছরের তরুণী। খুনের নেপথ্যে কি পরিচিত কেউ? মৃতার এক আত্মীয়ের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশে। এন্টালি থানার শিয়ালদা স্টেশন সংলগ্ন রেলের একটি পরিত্যক্ত কোয়ার্টার থেকে গলা কাটা দেহ উদ্ধার হয়।