SSC News: এবার গ্রুপ-সি ও গ্রুপ-ডি-র 'যোগ্য'-দের তালিকা প্রকাশের নির্দেশ হাইকোর্টের
SSC Group C And D: এর আগে 'দাগি' শিক্ষাকর্মীদের নামের তালিকা প্রকাশ করেছে এসএসসি কর্তৃপক্ষ। ৩ হাজার ৫১২জনের নাম SSC- র ওয়েবসাইটে আপলোড করা হয়েছিল স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে।

কলকাতা : এবার গ্রুপ-সি ও গ্রুপ-ডি-র 'যোগ্য'-দের তালিকা প্রকাশের নির্দেশ হাইকোর্টের। ২০১৬-র নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী 'যোগ্য'-দের তালিকা প্রকাশের নির্দেশ আদালতের। ৮ ডিসেম্বরের আগে তালিকা প্রকাশের নির্দেশ বিচারপতি অমৃতা সিন্হার। যাঁরা 'নির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত অযোগ্য' নয় তাদের তালিকা প্রকাশ করতে নির্দেশ। 'যাঁরা ওয়েটিং লিস্টে ছিলেন তাঁরাও যদি 'যোগ্য' তালিকায় থাকেন, তাহলে তাঁরাও যেন বয়সজনিত ছাড় পান ও নতুন নিয়োগে অংশ নিতে পারেন' এমনই পর্যবেক্ষণ বিচারপতি অমৃতা সিন্হার। এর আগে 'দাগি' শিক্ষাকর্মীদের নামের তালিকা প্রকাশ করেছে এসএসসি কর্তৃপক্ষ। ৩ হাজার ৫১২জনের নাম SSC- র ওয়েবসাইটে আপলোড করা হয়েছিল স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে। ২০১৬-র SSC-র গ্রুপ C ও গ্রুপ D নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ৩ হাজার ৫১২ জন দাগি শিক্ষাকর্মীর নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছিল।
গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি পরীক্ষায় ২০১৬ সালে যাঁরা বসেছিলেন, তাঁদের প্রায় সকলেরই চাকরি বাতিল হয়েছে, কারণ পুরো প্যানেল বাতিল হয়েছে। ২০১৬ সাল থেকে এতদিন যাঁরা স্কুলে গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি পদে চাকরি করেছেন পুরো প্যানেল বাতিলের কারণে তাঁদের চাকরি বাতিল হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট নতুন করে পরীক্ষা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। শিক্ষাকর্মীদের ক্ষেত্রেও কোনও অযোগ্য যাতে চাকরির পরীক্ষায় বসতে না পারেন সেই জন্যই এই তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। কারণ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ নতুন করে যে পরীক্ষা নেওয়া হবে সেখানে যেন কোনও 'অযোগ্য' শিক্ষাকর্মী বসতে না পারেন সেদিকে নজর দিতে বলা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে 'দাগি' শিক্ষকদের নামের তালিকা প্রকাশের পর, এবার, 'দাগি' শিক্ষাকর্মীদের নামের তালিকা প্রকাশ করেছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন।
অন্যদিকে, প্রাথমিকের ৩২ হাজার চাকরির ভবিষ্য়ৎ কী? আজ প্রাথমিকে ৩২ হাজার শিক্ষকের চাকরি বাতিল মামলার রায়। দুপুর ২টোয় বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী, বিচারপতি ঋতব্রত কুমার মিত্রের বেঞ্চের রায় প্রকাশ্যে কথা অর্যেছে। প্রাথমিকের ৩২ হাজার চাকরি থাকবে না যাবে, স্পষ্ট হবে রায়ের পরই। নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে ৩২ হাজার চাকরি বাতিলের নির্দেশ সিঙ্গল বেঞ্চের। প্রাথমিকে চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন তৎকালীন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সিঙ্গল বেঞ্চের সেই রায় চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে মামলা হয়। পুনরায় বিচারের জন্য সুপ্রিম কোর্ট থেকে মামলা ফেরত আসে হাইকোর্টে। প্রাথমিকের ৩২ হাজার চাকরি থাকবে না যাবে, স্পষ্ট হবে আজকের রায়ের পরই।























