West Midnapore News: ধারালো অস্ত্র হাতে বাবা-মায়ের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ল ছেলে ! ডেকেও সাড়া পেল না প্রতিবেশীরা, ঘরে ঢুকতেই..
West Midnapore Murder Case: বাবা-মাকে কুপিয়ে খুন করল ছেলে, মর্মান্তিক ঘটনা সবংয়ে

অমিত জানা, পশ্চিম মেদিনীপুর : বাবা-মাকে কুপিয়ে খুন করল ছেলে, চাঞ্চল্য সবংয়ে। নৃশংস হত্যাকাণ্ডে স্তম্ভিত পশ্চিম মেদিনীপুরের সবং। শনিবার গভীর রাতে খরপরা গ্রামে ধারালো অস্ত্র দিয়ে বাবা-মাকে কুপিয়ে খুন করল তাঁদেরই ছেলে। মৃত ভীম হাঁসদা (৪৫) এবং সম্বারী হাঁসদা (৪০)।
আরও পড়ুন, বিসর্জনের সময় রাজ্যের দুই জেলার শোভাযাত্রায় আক্রান্ত পুলিশ ! গ্রেফতার ২
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত গোপাল হাঁসদা মানসিক ভারসাম্যহীন ছিল। স্থানীয়দের দাবি, এদিন রাতে বাবা-মায়ের সঙ্গে বচসা বাধে তার। মুহূর্তের মধ্যে উত্তেজনা চরমে ওঠে। ধারালো অস্ত্র হাতে বাবা-মায়ের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে ছেলে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় দু’জনের।পরদিন সকালে প্রতিবেশীরা ডাকাডাকির পরও কোনও সাড়া না পেয়ে ঘরে ঢুকে রক্তাক্ত দেহ পড়ে থাকতে দেখে শিউরে ওঠেন।খবর পেয়ে সবং থানার পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে। পলাতক ছেলের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।অঞ্চলে এই ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। অবিশ্বাস আর শোকের আবহে গ্রামবাসীদের একটাই প্রশ্ন,'নিজের বাবা-মাকে এ ভাবে খুন করতে পারে কী করে ছেলে?'
সম্প্রতি বেলেঘাটায় মাকে মারধর করে খুনের অভিযোগ উঠেছিল ছেলের বিরুদ্ধে । বেলেঘাটার কবি সুকান্ত সরণিতে বাড়ির দোতলায় ঘরে উদ্ধার হয়েছিল বৃদ্ধা মৃতের নাম নন্দিতা বসু। বৃদ্ধার মুখ দিয়ে রক্ত বেরোচ্ছিল, পুলিশ সূত্রে খবর । এনআরএস মেডিক্যালে বৃদ্ধাকে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়েছিল । ছেলের মারধরে মৃত্যু, প্রাথমিক তদন্তে এমনটাই অনুমান ছিল পুলিশের । বৃদ্ধার ছেলে মৈনাক বসুকে আটক করেছে পুলিশএবার বেলেঘাটায় মাকে মারধর করে খুনের অভিযোগ ছেলের বিরুদ্ধে। বেলেঘাটার কবি সুকান্ত সরণিতে বাড়ির দোতলায় ঘরে উদ্ধার বৃদ্ধা। মৃতের নাম নন্দিতা বসু, বৃদ্ধার মুখ দিয়ে রক্ত বেরোচ্ছিল, পুলিশ সূত্রে খবর। এনআরএস মেডিক্যালে বৃদ্ধাকে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা। ছেলের মারধরে মৃত্যু, প্রাথমিক তদন্তে অনুমান ছিল পুলিশের। বৃদ্ধার ছেলে মৈনাক বসুকে আটক করেছিল পুলিশ।
একুশ সালে আরও একটি ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছিল বর্ধমানে। মা-কে খুন করে ঘরেই পুঁতে রাখার অভিযোগ উঠেছিল ছোট ছেলের বিরুদ্ধে। ২ বছর ধরে ঘরেই মৃতদেহ পুঁতে রাখার অভিযোগ। ২ বছর পর ঘটনা জানাজানি হওয়ার চাঞ্চল্য ছড়িয়েছিল বর্ধমানের (Burdwan) হটু দেওয়ানে। মৃতার বড় ছেলের দাবি, মাথায় ভারী বস্তু দিয়ে আঘাতের পর শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছিল তাঁর মা-কে। মৃতদেহের গন্ধ যাতে না ছড়ায় সেজন্য নিয়মিত দেওয়া হত ধূপধুনো, দাবি পরিবারের। মাটি খুঁড়ে দেহ উদ্ধার করতে বর্ধমান জেলা আদালতে আবেদন করেছিল পুলিশ।






















