West Midnapur News: সম্পত্তি হাতাতে জীবিত মহিলার ভুয়ো ডেথ সার্টিফিকেট তৈরি আত্মীয়ের
Garbeta News: জীবিতর ডেথ সার্টিফিকেট বের করে সম্পত্তি হাতানোর চেষ্টা। সত্তরোর্ধ্ব মহিলার দূর সম্পর্কের আত্মীয়ের বিরুদ্ধে উঠল এমনই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ।
সোমনাথ দাস, পশ্চিম মেদিনীপুর: সম্পত্তি হাতাতে জীবিতর ডেথ সার্টিফিকেট (Death Certificate) বানানোর অভিযোগ উঠল পশ্চিম মেদিনীপুরের (West Midnapur) গড়বেতায় (Garbeta)। যাচাই না করে শংসাপত্র দেওয়ায় প্রশ্ন উঠছে পঞ্চায়েতের (Panchayet) ভূমিকায়। অভিযুক্তের সাফাই কাজটি তিনি ঠিক করেননি। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ হয়েছে।
জীবিতর ডেথ সার্টিফিকেট (Fake Death Certificate) বের করে সম্পত্তি হাতানোর চেষ্টা। সত্তরোর্ধ্ব মহিলার দূর সম্পর্কের আত্মীয়ের বিরুদ্ধে উঠল এমনই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ।
ঘটনাস্থল পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোণার (Chandrakona) ফতেগড়। ফতেগড়ের বাসিন্দা অন্নপূর্ণা পাঁজার গড়বেতায় পৈত্রিক সম্পত্তি আছে। ৭৪ বছরের ওই মহিলা জানিয়েছেন, তাঁর নামে থাকা জমি চাষ করতেন দূর সম্পর্কের এক আত্মীয়। মহিলারর অভিযোগ, জমি হাতাতে তাঁর ডেথ সার্টিফিকেট বের করেন গড়বেতার বাসিন্দা সুদর্শন মল্লিক।
জমি মালিকের ছেলে কমল পাঁজার কথায়, মা জীবিত আছে। বেআইনিভাবে সম্পত্তি হাতাতে চক্রান্ত করেন। ভুয়ো শংসাপত্র বের করে নাম খারিজের জন্য আবেদন জানান। যে এটা করেছে তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক।
কাজটা যে ঠিক হয়নি, তা মেনে নিয়েছেন অভিযুক্ত। অভিযুক্ত সুদর্শন মল্লিক বলছেন, জমির রেজিস্ট্রি হয়নি, কীভাবে কাগজটা করব। সেটা নিয়ে আবেদন করি। সাহেব তা মঞ্জুর করেন। ওটা আমার বিরাট ভুল হয়ে গেছে।
আরও পড়ুন: Paschim Bardhaman: দুর্গাপুরে রাস্তাজুড়ে বেআইনি পার্কিং, নাভিশ্বাস নাগরিকদের
খোঁজখবর না নিয়ে কীভাবে পঞ্চায়েত ডেথ সার্টিফিকেট ইস্যু করল তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে চন্দ্রকোণা থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে মহিলার পরিবার।
আরও পড়ুন: East Midnapur: শিল্পাঞ্চলের শ্রমিকরা অভিযোগ জানাতে পারবেন সরাসরি,তমলুকে তৈরি INTTUC-র নতুন কমিটি
আরও পড়ুন: Cooch Behar News: আলু চেনাতে উৎসব কোচবিহারে
কিছুদিন আগে ভুয়ো সার্টিফিকেট নিয়ে চেম্বার চালানোর অভিযোগ সামনে আসে। অভিযোগ ওঠে, অ্যানাস্থেটিস্টের রেজিস্ট্রেশন নম্বর ব্যবহার করে চর্মরোগের (Drmatologists) চিকিত্সা করছিলেন এক ব্যক্তি। কলকাতায় ফের গ্রেফতার ভুয়ো চিকিত্সক (Fake Doctor) ও তাঁর সহযোগী। ৮ ফেব্রুয়ারি রবীন্দ্র সরোবর (Rabindra Sarabar) থানায় অভিযোগ দায়ের করেন এক অ্যানাস্থেটিস্ট।