![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Election Commission Of India:'হিংসা হলে জেলা প্রশাসন কড়া পদক্ষেপ করবে, না করলে আমরা করাব', স্পষ্ট বার্তা নির্বাচন কমিশনের
Lok Sabha Election 2024:'হিংসার ঘটনা ঘটলে জেলা প্রশাসন কড়া পদক্ষেপ করবে। যদি ওঁরা কড়া পদক্ষেপ না করেন, তা হলে আমরা ওঁদের দিয়ে কড়া পদক্ষেপ করাব', সাংবাদিক বৈঠকে স্পষ্ট বার্তা নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চের।
![Election Commission Of India:'হিংসা হলে জেলা প্রশাসন কড়া পদক্ষেপ করবে, না করলে আমরা করাব', স্পষ্ট বার্তা নির্বাচন কমিশনের Election Commission Of India Full Bench Says Zero Tolerance For Violence In Upcoming Lok Sabha Election 2024 In West Bengal Election Commission Of India:'হিংসা হলে জেলা প্রশাসন কড়া পদক্ষেপ করবে, না করলে আমরা করাব', স্পষ্ট বার্তা নির্বাচন কমিশনের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/03/05/0b0c5dcdbf083f0a4e4e182c45b9dc1a1709623705650482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: 'হিংসার ঘটনা (Poll Violence) ঘটলে জেলা প্রশাসন কড়া পদক্ষেপ করবে। যদি ওঁরা কড়া পদক্ষেপ না করেন, তা হলে আমরা ওঁদের দিয়ে কড়া পদক্ষেপ করাব', সাংবাদিক বৈঠকে স্পষ্ট বার্তা নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চের (ECI Full Bench Press Conference)। সঙ্গে বলা হল, 'জেলশাসক, এসপি, পুলিশ আধিকারিক ও সার্বিক ভাবে রাজ্য প্রশাসন অর্থাৎ প্রধানত যাঁরা অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) দায়িত্বে রয়েছেন, তাঁরা বিষয়টি সম্পর্কে পুরোদস্তুর ওয়াকিবহাল। হিংসা থামাতে পুরোপুরি প্রতিজ্ঞাবদ্ধও। এবং জানিয়েছেন, কোনও ধরনের হিংসা যাতে না হয়, তাঁরা এটি নিশ্চিত করবেন।'
কী মত?
লোকসভা ভোটের আগে প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে দুদিন ধরে একের পর এক ম্যারাথন বৈঠক করেছেন জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ। সেই অভিজ্ঞতা থেকে এদিন সাংবাদিক বৈঠকে জাতীয় নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার বলেন, '...রাজ্য প্রশাসন এটিও নিশ্চিত করবে যে সব তরফের জন্য নির্বাচনে সমান ভাবে লড়ার সুযোগ যেন তৈরি হয়। আমরা ওঁদের স্পষ্ট বলেছি, যে এই ব্যাপারে ওঁরা নিজেরা যা যা করার, সে সব তো করবেনই। পাশাপাশি অধস্তনদেরও এই ব্যাপারে সজাগ করবেন। ওঁদের দিয়েও যা করণীয় করাবেন।' জাতীয় নির্বাচন কমিশনারের মতে, 'ওঁদের অবিশ্বাস করার কোনও কারণ নেই। নিশ্চয়ই ওঁরা এটি করবেন। কোনও কারণে না করতে পারলে আমরা দেখব, কী করা যায়। কিন্তু হিংসা আটকানোর জোরাল ইচ্ছে রয়েছে। এর পরও হিংসার ঘটনা ঘটলে, জেলা প্রশাসন কড়া পদক্ষেপ করবে। আর ওঁরা যদি কড়া পদক্ষেপ না করেন, তা হলে আমরা ওঁদের দিয়ে কড়া পদক্ষেপ করাব।'
বিশদ...
একুশের বিধানসভা ভোট হোক বা গত পঞ্চায়েত ভোট, বার বার হিংসার অভিযোগে টালমাটাল হয়েছে এই রাজ্য। রক্ত ঝরেছে দেদার। তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে পুলিশ-প্রশাসন। কোথাও অতিসক্রিয়তা কোথাও আবার নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ এনেছেন বিরোধীরা। অভিযোগের সত্যাসত্য তর্কযোগ্য। কিন্তু ভোট মানেই যে রাজ্যে হিংসা ও প্রাণহানির আবহ, সেটি মোটামুটি যেন চেনা ছবি হয়ে গিয়েছে। এহেন পরিস্থিতিতে লোকসভা ভোটের আগে বাড়তি সতর্ক সাধারণ মানুষ থেকে রাজনৈতিক দল, সকলেই। গত কাল, সোমবার, সিপিএমের তরফে কমিশনের ফুল বেঞ্চের সঙ্গে বৈঠকে যেমন আর্জি জানানো হয়, 'সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন করতে হলে পঞ্চায়েত ভোট লুঠে প্রশাসনের যে অংশ যুক্ত ছিল, তাদের কোনও ভাবে রাখা যাবে না।' শেষমেশ কী হবে, সেটি অবশ্য সময়ই বলবে।
আরও পড়ুন:প্রশাসন সাহায্য় করলে বীরভূম ও বোলপুর আসন থেকে লক্ষাধিক আসনে জিতবে তৃণমূল, মন্তব্য মলয়ের
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)