![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Municipal Election 2022 : কোভিড আবহে ভোট করানোর পর্যাপ্ত পরিকাঠামো রয়েছে ? কমিশনের কাছে জানতে চাইল হাইকোর্ট
Municipal Election 2022 : পুরভোট পিছিয়ে দেওয়া নিয়ে মামলার শুনানি (Hearing) আজকের মতো শেষ...
![Municipal Election 2022 : কোভিড আবহে ভোট করানোর পর্যাপ্ত পরিকাঠামো রয়েছে ? কমিশনের কাছে জানতে চাইল হাইকোর্ট Municipal Election 2022 : CHC wants to know if State Election Commission has sufficient infrastructure to organize vote amid covid situation Municipal Election 2022 : কোভিড আবহে ভোট করানোর পর্যাপ্ত পরিকাঠামো রয়েছে ? কমিশনের কাছে জানতে চাইল হাইকোর্ট](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/11/24/77aeb3f0ea8fe4c9d2bb57f4eea709b7_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা : কোভিড আবহে ভোট করানোর পর্যাপ্ত পরিকাঠামো রয়েছে ? রাজ্য নির্বাচন কমিশনের কাছে জানতে চাইলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি। পুরভোট পিছিয়ে দেওয়া নিয়ে মামলার শুনানি (Hearing) আজকের মতো শেষ। ফের শুনানি হবে আগামী বৃহস্পতিবার। করোনা বাড়ছে, ভোট বন্ধ করা হোক, এই আর্জি নিয়ে হয়েছে মামলা।
রাজ্যে করোনা সংক্রমণ বাড়ায় কলকাতা হাইকোর্টে ( Calcutta High Court) পুরভোট (West Bengal Municipal Election 2022) পিছনোর আবেদন জমা পড়েছিল। তবে গতকাল হাইকোর্টে হলফনামা দিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে জানান হয়, ‘নির্ঘণ্ট মেনে ২২ জানুয়ারিই হবে ৪ পুরসভার ভোট’। চন্দননগর, বিধাননগর, শিলিগুড়ি এবং আসানসোল পুরসভার ভোট করা হবে ওই নির্ধারিত দিনেই। এও জানান হয়েছে, এই পুরসভাগুলির নির্বাচন পিছনোর কোনও পরিকল্পনা এই মুহূর্তে নেই। ভোট পিছোনোর দাবিতে মামলায় হাইকোর্টে আজ ফের শুনানি হয়।
মামলাকারীর আইনজীবী আজ আদালতে জানান, যেভাবে কোভিড বাড়ছে, এই অবস্থায় কোনওভাবেই ভোট করানো সম্ভব নয়। গঙ্গাসাগর মেলা পিছনো যায় না, কিন্তু এই পুরভোট পিছনো যায়। ফেব্রুয়ারি বা মার্চ পর্যন্ত ভোট পিছিয়ে দেওয়ার আবেদন জানানো হয় মামলাকারীর আইনজীবীর তরফে।
আরও পড়ুন ; ‘নির্ঘণ্ট মেনে ২২ জানুয়ারিই হবে ৪ পুরসভার ভোট’, হাইকোর্টে হলফনামা দিয়ে জানাল রাজ্য নির্বাচন কমিশন
অন্যদিকে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়, তাদের কাছে রিভাইজড গাইডলাইন রয়েছে। রাজ্য সরকার চাইলে তারা আরও গাইডলাইন রিভাইজ করতে পারবে। এই পরিস্থিতিতে প্রধান বিচারপতির এজলাসে জিজ্ঞাসা করা হয়, রাজ্য নির্বাচন কমিশনের কি স্বাধীনতা রয়েছে ? তারা কি এই ভোট পিছোতে পারে ? সেক্ষেত্রে কোনও উত্তর মেলেনি।
তবে প্রধান বিচারপতি জানতে চেয়েছেন, এই যে চার পুরনিগমে ভোট হতে চলেছে সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা কত ? সেখানে কন্টেনমেন্ট জোন কত ? রাজ্য নির্বাচন কমিশনের কাছে কি এই পরিস্থিতিতে ভোট করানোর পর্যাপ্ত পরিকাঠামো রয়েছে ?
অন্যদিকে রাজ্যকেও জানাতে হবে, এই যে চার জায়গায় ভোট হবে সেখানে কন্টেনমেন্ট জোন কত ? কত লোক আক্রান্ত হয়েছেন ? সেখানে কোভিড পরিস্থিতি কেমন ?
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)