Mimi Chakraborty on Social Media: শীতকালীন অধিবেশনের ফাঁকে দিল্লিতে অবসর যাপন মিমির, শেয়ার করলেন ভিডিও
হুমায়ুন টুম্ব থেকে শুরু করে দিল্লির অলি গলি, সোশ্যাল মিডিয়ায় নয়াদিল্লি থেকে একাধিক ছবি ভাগ করে নিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ মিমি চক্রবর্তী। সংসদের শীতকালীন অধিবেশনের জন্য আপাতত অভিনেত্রীর ঠিকানা দিল্লি।
কলকাতা: হুমায়ুন টুম্ব থেকে শুরু করে দিল্লির অলি গলি, সোশ্যাল মিডিয়ায় নয়াদিল্লি থেকে একাধিক ছবি ভাগ করে নিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ মিমি চক্রবর্তী (Mimi Chakraborty)। সংসদের শীতকালীন অধিবেশনের জন্য আপাতত অভিনেত্রীর ঠিকানা দিল্লি। সোশ্যাল মিডিয়ায় অবসরের টুকরো টুকরো ছবি ভাগ করে নিয়েছেন মিমি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হুমায়ুন টুম্ব থেকে একটি ছোট্ট ভিডিও শেয়ার করেছেন মিমি। সেখানে দেখা যাচ্ছে একটু কুকুরের সঙ্গে খেলা করছেন তিনি। ক্যাপশানে 'কাল হো না হো' (Kal Ho Na Ho) ছবির সেই জনপ্রিয় গান.. 'হর ঘড়ি বদল রহি হ্যায়'। এই গানের অন্তরার কয়েকটি লাইন.. 'চাহে যো তুমহে পুরে দিল সে.. মিলতা হ্যায় ও মুশকিল সে'। গানের কথার অর্থ, যে তোমায় মন থেকে চায়, তেমন মানুষ খুব কম পাওয়া যায়। এমন কেউ কোথাও থাকলে, সেই সবচেয়ে সুন্দর।' কুকুরের সঙ্গে খেলার সেই মিষ্টি ভিডিও দেখএ মুগ্ধ হলেন অনুরাগীরাও।
আমার আর কন্যাকুমারীর বিয়েতে দেবলীনা কব্জি ডুবিয়ে খেয়েছিল: তথাগত
ইনস্টাগ্রামে তাঁর ঝকঝকে প্রোফাইল। আকর্ষণীয় ছবি, রিল আর ভিডিওর চমকে ভরা টলিউডের প্রথম সারির নায়িকার প্রোফাইল। মিমি চক্রবর্তী। কিন্তু এই নায়িকার ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে ফলোয়ার্সের সংখ্যা কত জানেন? ৩ মিলিয়ান। মিমিই টলিউডে প্রথম অভিনেত্রী যাঁর ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে ফলোয়ার্স সংখ্যা ছুঁল ৩ মিলিয়ানের লক্ষ্যমাত্রা।
ইনস্টাগ্রামের ফলোয়ার্স সংখ্যায় বেশ ফুরফুরে নায়িকাও। আমি টলিউডের প্রথম যে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটা ব্যবহার করে শুরু করি। সেইসময় আমি আমার আশেপাশের সমস্ত মানুষকে বোঝাতাম, ইনস্টাগ্রাম ঠিক কতটা আকর্ষণীয়। আমি সবাইকে বলতাম এই প্ল্যাটফর্মে আসতে। আমি সোশ্যাল মিডিয়া পার্সেন আর আমি সবকিছুকে ভীষণ ভালোভাবে গ্রহণ করতে পারি। যাঁরা আমার ৩ মিলিয়ান ফলোয়ার্স তাঁদের সবাইকে অনেক ধন্যবাদ। কথা দিচ্ছি, সবাইকে বিনোদন দেব আগের মতোই। তবে অবশ্যই এই সবকিছুর থেকে আমার রাজনৈতিক কেরিয়ারকে সরিয়ে রাখব।'
সম্প্রতি ৫০তম বছরে স্বর্ণিম বিজয় বর্ষ পালনে অংশগ্রহণ করেছিলেন মিমি। ইনস্টাগ্রামে সেই ছবি শেয়ার করে মিমি লিখেছিলেন, "১৯৭১-র যুদ্ধজয়ের ৫০তম বছরে স্বর্ণিম বিজয় বর্ষ পালনের মাঝে ভিকট্রি অফ ফ্লেম (বিজয়জ্যোতি) বইতে পারা আমার কাছে অত্যন্ত গর্বের।''
তবে আপাতত সাংসদ দিল্লিতে। অধিবেশন থেকে ধর্নামঞ্চ, সব জায়গাতেই পৌঁছে যাচ্ছেন তিনি। আবার নিজের জন্য বের করে নিচ্ছেন অবসরও।