সিদ্ধার্থ ইতিমধ্যেই রোম্যান্টিক কমেডি হাসি তো ফাঁসি, এক ভিলেন, কপূর অ্যান্ড সন্স, ব্রাদার্স, দ্য জেন্টলম্যান, ইত্তেফাক-মতো ছবিতে অভিনয় করেছেন। এক ভিলেন-এ সিদ্ধার্থর অভিনয়ে খুশি হয়ে সলমন খান তো একটা ডিজাইনার ঘড়ি উপহার দিয়েছিলেন। স্টুডেন্ট অফ দ্য ইয়ার সিনেমায় অভিনয়ের জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ অভিষেককারী অভিনেতার ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পেয়েছিলেন।
2/4
সিদ্ধার্থের জন্ম ১৯৮৫-র ১৬ জানুয়ারি এক পঞ্জাবি মধ্যবিত্ত পরিবারে।তাঁর বাবা সুনীল মালহোত্র নেভির কর্মী। সিদ্ধার্থর পড়াশোনা দিল্লিতে। কলেজে পড়ার সময়ই মডেলিংয়ে আসেন তিনি।
3/4
স্টুডেন্ট অফ দ্য ইয়ার তাঁকে সিনে দুনিয়ায় পরিচিতি দিয়েছে। কিন্তু এজন্য কম পরিশ্রম করতে হয়নি তাঁকে। ১৮ বছর বয়স থেকেই মডেলিং শুরু করেছিলেন তিনি। কিন্তু এতেই আত্মতুষ্ট হয়ে পড়েননি সিদ্ধার্থ। অভিনয়ই ছিল তাঁর ভালোলাগার বিষয়। এজন্য জোর চেষ্টা করছিলেন সিদ্ধার্থ। সেই সময় কর্ণ তাঁকে নিজের সিনেমা মাই নেম ইজ খান-এ সহ পরিচালক হিসেবে কাজের সুযোগ দেন। সেই সময়ই করণের চোখে পড়ে অভিনয় নিয়ে সিদ্ধার্থর উত্সাহের দিকটি। এরপরই স্টুডেন্ট অফ দ্য ইয়ার সিনেমায় আলিয়া ভট্টর সঙ্গে সুযোগ দেন সিদ্ধার্থকে।
4/4
স্টুডেন্ট অফ দ্য ইয়ার সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক হয়েছিল তাঁর। সেই সিদ্ধার্থ মালহোত্রর আজ ৩৩ তম জন্মদিন। রুপোলি পর্দায় যতই রোম্যান্টিক চরিত্রে অভিনয় করুন না কেন, বাস্তবে মেয়েদের সম্পর্কে খুবই লাজুক স্বভাবের সিদ্ধার্থ।