'আমিও এখানে সেলফি তুলতে চাই', নিজের দেওয়াল চিত্র দেখে আবদার সোনুর
বিশাল এক ওয়াল পেইন্টিং। রঙ তুলিতে তাতে আঁকা সোনু সুদের মুখ। তার সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলেছিলেন এক কিশোর ও এক যুবক। সোনু সুদের অনুরাগী তাঁরা। কিন্তু ছবি তোলার সময় তাঁরা ভাবতেও পারেননি, তাঁদেরই ছবি ট্যুইট করবেন খোদ সোনু সুদ!
মুম্বই: বিশাল এক ওয়াল পেইন্টিং। রঙ তুলিতে তাতে আঁকা সোনু সুদের মুখ। তার সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলেছিলেন এক কিশোর ও এক যুবক। সোনু সুদের অনুরাগী তাঁরা। কিন্তু ছবি তোলার সময় তাঁরা ভাবতেও পারেননি, তাঁদেরই ছবি ট্যুইট করবেন খোদ সোনু সুদ!
আজ নিজের ট্যুইটার প্রোফাইল থেকে দুটি ছবি শেয়ার করেছেন সোনু সুদ। সেখানে দেখা যাচ্ছে, বিশালাকার এক দেওয়াল চিত্রের সমানে দাঁড়িয়ে রয়েছেন ২ জন। ছবিদুটি ট্যুইট করে সোনু লেখেন, 'আমিও এখানে একটা সেলফি তুলতে চাই।'
এই প্রথম নয়, অনুরাগীদের সবসময়ই মর্যাদা দিয়ে এসেছেন সোনু সুদ। হয়ত সেজন্যই মানুষ তাঁকেও ফিরিয়ে দিয়েছে শ্রদ্ধা। সম্প্রতি ভেঙ্কটেশ নামে এক ছাত্রের কথা ফেসবুক থেকে জানতে পারেন সোনু। ৭০০ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে করোনা কালের মসিহার সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন এক ছাত্র। হায়দরাবাদ-মুম্বই হাইওয়ে ধরে হাঁটতে হাঁটতে এসেছিলেন তিনি। হাতের পোস্টারে লেখা ছিল,' সোনু সুদ, দ্য রিয়েল হিরো।'
তাঁর হাঁটার ভিডিও ট্যুইট করে সোনু লিখেছিলেন, 'আমি জানি তোমরা সবাই আমায় ভালোবাসো। কিন্তু নিজের জীবন বিপদে ফেলো না।' আস মুম্বই পৌঁছে সোনুর সঙ্গে দেখা করেন সেই তরুণ। তাঁর সঙ্গে ছবিও তোলেন সোনু। সেই ছবি নিজে ট্যুইট করে সোনু লিখেছিলেন, 'ভেঙ্কটেশ নামের এই ছেলেটি খালি পায়ে হায়দরাবাদ থেকে মুম্বই হেঁটে এসেছে কেবল আমার সঙ্গে দেখা করবে বলে। নিজের জন্য কোনও যানবাহন জোগাড় করার চেষ্টাও করেনি। ওর প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। তবে আমি কখনোই কাউকে এই ধরনের কাজ করতে উৎসাহিত করব না।'
সম্প্রতি সোনু সুদকে শ্রদ্ধা জানাতে তাঁর ছবি ছাপা হয়েছিল গোটা একটা বিমান জুড়ে। সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে সোনু লিখেছিলেন, ‘ মোগা থেকে ‘অসংরক্ষিত টিকিটে মুম্বই আসার দিনগুলো খুব মনে পড়ছে। এত ভালোবাসার ধন্য ধন্যবাদ। আমার বাবা-মায়ের কথা খুব মনে পড়ছে।‘