এর জন্য বাস টার্মিনাস নির্মাণকারী সংস্থাকে ইউজার-ফি নেওয়ার অধিকার দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, যোগী প্রশাসন চায় না, যাত্রীদের থেকে কোনও প্রকার চার্জ বা ফি নেওয়া হোক। পরিবহণ মন্ত্রী স্বতন্ত্রদেব সিংহ জানান, আলোচনা চলছে। খুব শীঘ্রই কোনও না কোনও রাস্তা বেরিয়ে আসবে।
2/7
আলমবাগ বাস টার্মিনাসকে লখনউ মেট্রোর সঙ্গেও জোড়া হচ্ছে। এর জন্য পৃথক রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। ওই রাস্তা সোজা বাস টার্মিনাসের দ্বিতলের সঙ্গে জোড়া হয়েছে। এর ফলে, যে যাত্রীরা লখনউ থেকে অন্যত্র যেতে চান, তাঁদের অনেকটাই সুবিধা হবে। তবে, এই বাস টার্মিনাসের রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে এখনও কোনও চূড়ান্ত ফয়সলা হয়নি।
3/7
বাস টার্মিনাস পুরোটাই শীতাতপ-নিয়ন্ত্রিত। জানা গিয়েছে, এই বাস টার্মিনাসে প্রতিদিন গড়ে ৭৫০ বাস যাতায়াত করবে। গোরক্ষপুর, বারাণসী, ইলাহাবাদ, আগরা, মেরঠ এবং দিল্লি পর্যন্ত বাস পরিষেবা মিলবে এখান থেকে।
4/7
ডবল বেড রুমের ভাড়া ২২০০ টাকা রাখা হয়েছে। বাস টার্মিনাসে রয়েছে ব্যাঙ্ক, ফুড কোর্ট ও পোস্ট অফিস।
5/7
লখনউয়ের আলমবাগ বাস টার্মিনাসে বাস রাখার জন্য ৪৫টি প্ল্যাটফর্ম, চারটি রিজার্ভ প্ল্যাটফর্ম এবং ৫০টি বাস পার্কিংয়ের সুবিধা রয়েছে। ২০০ যাত্রীর জন্য পৃথক বসার জায়গা। এই বাস টার্মিনাসে একটি শপিং মলের পাশাপাশি ১২৫ রুমের হোটেল রয়েছে।
6/7
সমাজবাদী পার্টির সাংসদ সঞ্জয় শেঠের সংস্থা এই টার্মিনাস তৈরি করেছে। ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি হওয়া এই বাস টার্মিনাস অখিলেশ প্রশাসনের স্বপ্নের প্রকল্পগুলির অন্যতম ছিল। এধরনের সরকারি বাস ডিপো উত্তরপ্রদেশে এই প্রথম। এই বাস টার্মিনাসকে এমন লুক দেওয়া হয়েছে যাতে তা সবদিক দিয়ে বিমানবন্দরের মতো দেখায়।
7/7
সোশ্যাল মিডিয়ায় লখনউয়ের একটি বাস ডিপো নিয়ে জোর চর্চা হচ্ছে। একবার দেখে তো আপনিও মনে করবেন, এটা বাস টার্মিনাস না বিমানবন্দর? মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের হাতে উদ্বোধন হতে চলেছে আলমবাগ বাস টার্মিনাসের। এই টার্মিনাসের শিলান্যাস করেছিলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব।