Cough And Cold: সারা বছর খুশখুশে কাশিতে ভোগেন, অল্পেতেই বুকে জমে যায় কফ, সমস্যা মিটবে ঘরোয়া টোটকাতেই
Health Tips: সারা বছর যাঁরা সর্দি-কাশির সমস্যায় ভোগেন তাঁরা রোজ ৩-৪টে তুলসি পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন। মধু দিয়েও খেতে পারেন। আবার শুধুও খেতে পারেন।

Cough And Cold: অনেকেই সারা বছর সর্দি-কাশির সমস্যায় ভোগেন। আর আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় তো সমস্যা অত্যধিক বেড়ে যায় অনেকের ক্ষেত্রেই। অ্যালার্জির কারণে এই সর্দি-কাশির সমস্যা মারাত্মক আকার নিতে পারে। আর যদি আপনার ইমিউনিটি অর্থাৎ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একটু কম হয়, আপনি একটু দুর্বল হন, তাহলে তো কথাই। ঘনঘন বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ অর্থাৎ ইনফেকশনে ভুগবেন আপনি। অল্পেতেই অসুস্থ হয়ে পড়বেন। তবে প্রতিদিনের জীবনে সামান্য কিছু নিয়ম মেনে চললেই সর্দি-কাশির এই সমস্যা থেকে দূরে থাকতে পারবেন আপনি। দৈনন্দিন রোজনামচায় কী কী পরিবর্তন আনলে বছরভর সুস্থ থাকবেন আপনি, দেখে নিন।
রোজ সকালে উঠে গরম জল খান
এই অভ্যাস সারা বছর বজায় রাখুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে হাল্কা গরম জল খান। মানে প্রথম যে জলটা খাবেন সেটা গরম খান। এই অভ্যাস থাকলে আরও অনেক উপকার পাবেন। অ্যাসিডিটি, গ্যাসের সমস্যা দূর হবে। বদহজমের সমস্যা কমবে।
দিনে ২-৩ বার স্টিম বা ভেপার নিতে হবে
স্টিম নিলে নাক, গলা পরিষ্কার থাকবে। কফের সমস্যা থেকে দ্রুত মুক্তি পাবেন। ভেপার নেওয়ার সময় চুল ভালভাবে গামছা কিংবা তোয়ালে দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে। নিয়মিত স্টিম নিলে সর্দি, কাশি, কফের সমস্যা থেকে দূরে থাকবেন আপনি।
গোলমরিচ আর মধু
সারা বছর খুশখুশে কাশির সমস্যায় ভুগলে ঘরোয়া টোটকা হিসেবে গোলমরিচ আর মধু খেতে দেখতে পারেন। গোটা গোলমরিচ চিবিয়ে খেতে পারলে ভাল। নাহলে অল্প থেঁতো করে নিন। তারপর ঝাঁঝ এড়াতে মধু মিশিয়ে খেতে নিন। এমনিও মধু খেতে পারেন রোজ। তবে সামান্য পরিমাণে। কাশির সমস্যা কমাতে দারুণ ভাবে সাহায্য করে মধু।
তুলসি পাতা
সারা বছর যাঁরা সর্দি-কাশির সমস্যায় ভোগেন তাঁরা রোজ ৩-৪টে তুলসি পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন। মধু দিয়েও খেতে পারেন। আবার শুধুও খেতে পারেন। তুলসি পাতা খেলে কাশির সমস্যা কমবে। কফের থেকে মুক্তি পাবেন।
লবঙ্গ
খুব কাশি হলে লবঙ্গ মুখে দিলে কাশি কমবে। গোলমরিচ, লবঙ্গ, তুলসি পাতা আর মধু জলের মধ্যে ফুটিয়ে একটি পানীয় তৈরি করে নিন। খাওয়ার আগে ভাল ভাবে ছেঁকে নিতে হবে। এই পানীয় রোজ অল্প পরিমাণে খেতে পারলে সর্দি, কাশি, কফের সমস্যায় আর কষ্ট পাবেন না।
ডিসক্লেইমার: লেখায় উল্লেখিত দাবি বা পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। এটি মেনে চলার আগে অবশ্যই সরাসরি বিশেষজ্ঞ/চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
Check out below Health Tools-
Calculate Your Body Mass Index ( BMI )























