Weight Loss Journey: মেদ ঝরানোর কসরতে ডায়েটিং, ওয়ার্ক আউট ছাড়াও কোন বিষয়গুলিতে বিশেষ নজর দেওয়া জরুরি?
Weight Loss Tips: নিয়মিত শরীর চর্চা করা জরুরি। জিমে যান, বাড়িতে যোগাসন করুন, হাঁটা-দৌড়ানো-জগিং-সাইক্লিং-সাঁতার, ফ্রি হ্যান্ড একসারসাইজ - কিছু না কিছু করতেই হবে আপনাকে। আর সেটাও নিয়ম করে।

Weight Control Management: ওজন কমাতে (Weight Loss) অনেকেই নিয়মিত কড়া অনুশাসনে থাকেন। খাওয়া-দাওয়ায় নজর দেওয়া থেকে শরীরচর্চা, সবই করেন। তার ফলে শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরেও (Weight Lose) যায় আপনার। কিন্তু এই নিয়মমাফিক চলতে থাকা জীবনে যদি সামান্য অনিয়মও করেন, তাহলে ফের ওজন বাড়তে পারে আপনার। তাই কোন কোন বিষয় খেয়াল রাখা জরুরি, দেখে নিন একনজরে।
খাওয়া-দাওয়ার ক্ষেত্রে নিয়ম মেনে চলতেই হবে
কী খাচ্ছেন তার উপরে যেমন ওজন কমা কিংবা বেড়ে যাওয়া নির্ভর করে, তেমনই কখন খাবার খাচ্ছেন, কতটা পরিমাণে খাচ্ছেন, তার উপরেও নির্ভর করে আপনার ওজন কতটা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। বেশিক্ষণ খালি পেটে থাকবেন না। ব্রেকফাস্ট খাওয়া কখনই বাদ দেবেন না। এছাড়াও প্যাকেটজাত, টিনজাত, প্রসেসড, প্রিজার্ভেটিভ দেওয়া- এইসব খাবার এড়িয়ে চলুন। চিনি খাবেন না। অ্যাডেড সুগার তো কোনওভাবেই না। পারলে চিনি পুরোপুরি বাদ দিয়ে দিন। নুন খাওয়ার ব্যাপারেও হ্রাস টানা জরুরি। ফলের রস খেলে তা ফল থেকে সঙ্গে সঙ্গে রস তৈরি করে খাওয়াই ভাল। প্যাকেট কিংবা বোতলে থাকা ফলের রস না খাওয়াই স্বাস্থ্যের পক্ষে শ্রেয়।
জল খেতে হবে সঠিক পরিমাণে
ওজন কমাতে চাইলে শরীর হাইড্রেটেড রাখতে হবে। তাই জল খেতে হবে সঠিক পরিমাণে। জল ছাড়াও অন্যান্য হেলদি ফ্লুইড খাওয়া জরুরি। ফলের রস, ডাবের জল, লেবুজল - এগুলিও খেতে হবে। জলীয় উপকরণ বেশি রয়েছে এমন ফল রাখুন পাতে। সেগুলি খেলেও আপনার শরীরে জলের ঘাটতি অর্থাৎ ডিহাইড্রেশনের সমস্যা এড়ানো যাবে।
শরীর চর্চায় ফাঁকি দেওয়া চলবে না
নিয়মিত শরীর চর্চা করা জরুরি। জিমে যান, বাড়িতে যোগাসন করুন, হাঁটা-দৌড়ানো-জগিং-সাইক্লিং-সাঁতার, ফ্রি হ্যান্ড একসারসাইজ - কিছু না কিছু করতেই হবে আপনাকে। আর সেটাও নিয়ম করে। সপ্তাহে একদিন বিশ্রাম নিন। শরীরের জন্য এই বিশ্রামও প্রয়োজন। কিন্তু বাকি ৬ দিন ভালভাবে একসারসাইজ অর্থাৎ শরীর চর্চা করতেই হবে আপনাকে। তাহলেই সঠিক ভাবে ক্যালোরি এবং ফ্যাট ঝরবে ও নিয়ন্ত্রণে থাকবে ওজন।
কমাতে হবে স্ট্রেস, দরকার ভাল ঘুম
রাতে পর্যাপ্ত ঘুম প্রয়োজন। মানসিক চাপ থাকলে স্ট্রেস নিজেকেই কমাতে হবে। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। কম ঘুম হলে, রাত জাগার অভ্যাস থাকলে, স্ট্রেস বাড়লে, অন্যমনস্ক হয়ে খাবার খেলে আপনার ওজন বাড়তে পারে।
আরও পড়ুন- ফলাহারেই কমবে পিরিয়ডস ক্র্যাম্প, কোন কোন ফল রাখবেন মেনুতে?
ডিসক্লেইমার: লেখায় উল্লেখিত দাবি বা পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। এটি মেনে চলার আগে অবশ্যই সরাসরি বিশেষজ্ঞ/চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
Check out below Health Tools-
Calculate Your Body Mass Index ( BMI )






















