![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
ভারতরত্ন সম্মান প্রদান করা হল প্রণব, নানাজি ও হাজারিকাকে
রাষ্ট্রপতি ভবনের দরবার হলে একটি অনুষ্ঠানে পূর্বসূরীর হাতে এই পুরস্কার তুলে দেন রামনাথ কোবিন্দ।
![ভারতরত্ন সম্মান প্রদান করা হল প্রণব, নানাজি ও হাজারিকাকে Pranab, Nanaji Deshmukh, Bhupen Hazarika conferred Bharat Ratna ভারতরত্ন সম্মান প্রদান করা হল প্রণব, নানাজি ও হাজারিকাকে](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2019/08/08195859/bharat-ratna.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: ঘোষণা হয়ে গিয়েছিল আগেই। বৃহস্পতিবার, ভারতরত্ন সম্মান প্রদান করা হল দেশের তিন কৃতী সন্তান-- প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়, ভারতীয় জনসঙ্ঘের প্রয়াত নেতা নানাজি দেশমুখ ও প্রয়াত গায়ক ভূপেন হাজারিকা। বৃহস্পতিবার, রাষ্ট্রপতি ভবনের দরবার হলে একটি অনুষ্ঠানে পূর্বসূরীর হাতে এই পুরস্কার তুলে দেন রামনাথ কোবিন্দ। অন্যদিকে, ভূপেন হাজারিকার ছেলে তেজ এবং দেশমুখের নিকটাত্মীয় বিক্রমজিৎ সিংহ রাষ্ট্রপতির হাত থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপ-রাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডু, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ সহ কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য এবং অসমের মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনওয়াল।
প্রসঙ্গত, দীর্ঘ চার বছর পর ফের ভারতরত্ন পুরস্কার প্রদান করা হল। এর আগে, ২০১৫ সালে দেশের সর্বোচ্চ সম্মান পেয়েছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ী এবং বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা মদনমোহন মালব্য।
প্রণব হলেন পঞ্চম প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি, যাঁকে ভারতরত্ন সম্মানে ভূষিত করা হল। সেই তালিকায় রয়েছেন সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ, রাজেন্দ্র প্রসাদ, জাকির হুসেন ও ভি ভি গিরি।
১৯৮২ সালে দেশের সর্বকনিষ্ঠ অর্থমন্ত্রীর শিরোপা ওঠে প্রণববাবুর মাথায়। মাত্র ৪৭ বছর বয়সে তিনি ওই পদের দায়িত্ব পান। ২০০৪ সাল থেকে তিনি কেন্দ্রের তিন গুরুত্ব মন্ত্রক -- বিদেশ, প্রতিরক্ষা ও অর্থ সামলেছেন। উল্লেখ্য, তিনি প্রথম ব্যক্তি, যিনি রাষ্ট্রপতি হওয়ার আগে এই তিন মন্ত্রক রাজনৈতিক জীবনে সামলেছেন। গত বছর, আরএসএস-এর অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ায় বিতর্কে জড়িয়েছিলেন প্রণববাবু।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)