এক্সপ্লোর

দিলীপ-মুকুলেই ভরসা দিল্লির, রিক্ত রাহুল, একুশের জন্য ঊনিশের ফর্মুলা বিজেপির

দলের রাজ্য সভাপতির ঘরের পাশে সম্ভবত দুনিয়ার সবচেয়ে ছোট চেম্বারে গত পৌনে পাঁচ বছর ধরে নিজের ভাঙা রাজ্যপাট চালাচ্ছেন রাহুল। সোমবার থেকে সেই চেম্বারের দরজা কি আর খুলবে?

দীপক ঘোষ, কলকাতা: শুরু হয়েছে কাউন্ট ডাউন। রাহুল সিনহা শনিবার নিজেই জানিয়েছেন," ১০ থেকে ১২ দিনের মধ্যে আমি ঠিক করব নিজের ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা"। কী সেই কর্মপন্থা? জোর গুঞ্জন এখন বিজেপির অন্দরে। কর্মীরা খানিকটা হতবিহ্বল। দ্বন্দ্বের যাবতীয় ফোকাসটাই যেন ঘুরে গেল হঠাৎ। একদিকে দিলীপ ঘোষ, অন্যদিকে স্বপন-বাবুল-মুকুল শিবিরের তৎপরতা আর সংঘাত ছিল শিরোনামে। সব আলোচনা থমকে গিয়ে হঠাৎ করে মাথা চাড়া দিয়ে উঠল, দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে রাহুল সিনহার দ্বন্দ্ব। অপ্রত্যাশিতভাবে এই প্রথম শিরোনাম দখল করা রাজ্য বিজেপির কোনও বিতর্ক বা দ্বন্দ্বে নাম এল না দিলীপ ঘোষের। রাহুলের ক্ষোভ দিল্লির দীনদয়াল উপাধ্যায় মার্গের সদর দফতরে বসা নেতৃত্বের বিরুদ্ধে। তাঁর অভিযোগ, "তৃণমূল থেকে আসা এক নেতাকে জায়গা করে দিতে আমাকে সরিয়ে দেওয়া হল। জন্মলগ্ন থেকে দলকে সেবা করার পর এই পুরস্কার পেলাম আমি।" নাম বলেননি কিন্তু রাহুলের কথায় পরিষ্কার, তিনি তৃণমূল নেতা বলতে  বুঝিয়েছেন অনুপম হাজরাকে। দলের কেন্দ্রীয় সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য হিসেবে অনুপমকে জায়গা দিয়ে ওই পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া   হয়েছে রাহুলকে। স্বভাবতই রাহুলের এই মন্তব্য যথেষ্ট অস্বস্তির অনুপম হাজরার জন্য। যে অস্বস্তি কাটিয়ে উঠতে তিনি এটাকে রাহুল সিনহার নিছক অভিমান হিসেবে দেগে দিতে চাইছেন। অনুপমের মন্তব্য," রাহুলদার বাড়ি গিয়ে আড্ডা দিলেই সব অভিমান দূর হয়ে যাবে।" সত্যি কি তাই? ৪০ বছর ধরে দলের নেতা হিসেবে পরিচিত এক ব্যক্তি, দেড় বছর আগে দলে আসা একজনকে নিজের দলীয় নেতৃত্বের প্রতিনিধি হিসেবে সহজে মেনে নিতে পারবেন? যদি সত্যি অভিমান হয়ে থাকে, অনুপমের মন্তব্যে রাহুলের সেই অভিমান আরও বাড়বে বই কমবে না। তাছাড়া রাজনৈতিক মহলে বলছে, রাহুল আদৌ অভিমান করে নেই অনুপমের ওপর, যে তিনি গিয়ে আড্ডা দিলেই সব দূর হয়ে যাবে। রাহুলকে ছেঁটে ফেলে দিয়েছে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। এটাই সাফ কথা। ফলে রাহুলের বোঝাপড়া এখন দিল্লির সঙ্গে। দিল্লির ওপর চাপ বাড়তে রাহুলের প্রকাশ্য বিবৃতি আদৌ কাজে আসবে? আদৌ নত হবেন নেতারা? গত মঙ্গল-বুধ, দু’দিন দিল্লিতে বৈঠক হয়েছে বঙ্গ ব্রিগেডের। আলোচনা হয়েছে, ভোটের আগে কীভাবে সরকারের বিরুদ্ধে গা ঝাড়া দিয়ে রাস্তায় নামতে হবে। সেই বৈঠকে দিলীপের সঙ্গে ছিলেন রাহুল এবং মুকুল। বৈঠকের দ্বিতীয় দিন সকালে বাংলার টিমের সঙ্গে বৈঠক করেন জেপি নাড্ডা। তখনই ঠিক হয়, আগামী মঙ্গল-বুধবার অর্থাৎ ২৯ এবং ৩০ সেপ্টেম্বর ফের বঙ্গ টিমের সঙ্গে বৈঠক করবেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। নাড্ডা তো থাকবেনই, সঙ্গে যোগ দেবেন অমিত শাহ। সেই বৈঠকের জন্যই দিল্লি থেকে কলকাতায় ফেরেননি দিলীপ ঘোষ , যদিও বাকিরা সকলেই ফিরে এসেছেন। সূত্রের খবর, রাহুল সিনহা গত বুধবার বৈঠকের ফাঁকেই নাড্ডাকে অনুরোধ করেন, আলাদা করে একটু সময় দেবার জন্য , একান্তে কিছু বলতে চান। নাড্ডা জানান, পরবর্তী বৈঠকের সময় তিনি এক ফাঁকে আলাদা করে কথা বলে নেবেন। রাহুলের ঘনিষ্ঠ মহল এখন আশঙ্কা করছে, রাহুল সিনহা আবার ডাক পাবেন তো আসন্ন বৈঠকে? কেন্দ্রীয় নেতা হিসেবে পদাধিকার বলে তিনি হাজির ছিলেন গত বৈঠকে। এবার? যদিও মঙ্গল-বুধবারের বৈঠক নিয়ে এখনও ডাক আসেনি কারও কাছে। তাই অপেক্ষায় রাহুল। সকলের সঙ্গে তিনি ডাক পাবেন তো? ডাক পেলে যাবেন এবং আলাদা করে কথা বলারও চেষ্টা করবেন জেপি নাড্ডার সঙ্গে। আর যদি রাহুলকে না ডেকে বাকিদের ডেকে নেওয়া হয়? রাহুল ঘনিষ্ঠরা বলেছেন, তাহলে তো আর কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না। তখন রাহুল সিনহাকেই ঠিক করতে হবে তাঁর ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা। দল বদল করবেন নাকি দলের মধ্যেই স্পেস তৈরির জন্য নতুন কৌশল অবলম্বন করবেন। তপন শিকদারের হাত ধরে বিজেপিতে উঠে আসা রাহুল, তপন শিকদারের মৃত্যুর পর, আক্ষরিক অর্থেই হয়ে উঠেছিলেন রাজ্য বিজেপির সর্বেসর্বা। রবিবার মুকুল রায় সেটাই বলেছেন প্রকাশ্যে। মুকুলের মন্তব্য, " রাহুল সিনহা হলেন রাজ্য বিজেপির মুখ।" যদিও এই মুকুলকে দলে নেবার সময় যখন রাজ্য নেতৃত্বের মত চেয়েছিল দিল্লি, সেই সময় মুকুলের বিরুদ্ধে যাঁরা মুখ খুলেছিলেন তাঁদের অন্যতম ছিলেন রাহুল। পরে অবশ্য তিনি বুঝে যান, লোকসভা ভোটের লড়াইয়ে দিল্লির অন্যতম ভরসা মুকুল । ফলে পাক্কা রাজনীতিকের মতই অতীত পিছনে ফেলে দ্রুত মুকুলের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন রাহুল সিনহা। ১৯-এর যুদ্ধে দিল্লি ভরসা রেখেছিল মুকুলের ওপরেই। ১৮টা আসন পাওয়ার পর এর কৃতিত্ব নিয়ে যদিও টানাহ্যাঁচড়া হয়েছে বিস্তর। দিলীপ-মুকুল সম্পর্কের রসায়ন কোথায় দাঁড়িয়ে তা আর খুলে বলার অপেক্ষা রাখে না। লোকসভা ভোটের পর সেই দ্বন্দ্ব আরও বেড়েছে। এর মূল কারণ, লোকসভা ভোটে সাফল্য সত্ত্বেও দিল্লি নেতৃত্ব মুকুলকে নিয়ে চুপ  করে ছিল দীর্ঘদিন। ৯ মাসের লম্বা নীরবতা কাটিয়ে গত পয়লা মার্চ শহিদ মিনারে দাঁড়িয়ে অমিত শাহ প্রকাশ্যে বলেন,  "লোকসভা ভোটে যে সাফল্য এসেছে তার অন্যতম কারিগরের নাম মুকুল রায়।" দিলীপ-মুকুলেই ভরসা দিল্লির, রিক্ত রাহুল, একুশের জন্য ঊনিশের ফর্মুলা বিজেপির মুখেই বলা, তারপর আবার দীর্ঘ নীরবতা। দিল্লিতে মুকুলের জন্য দরবার যে হয়নি তাও নয়, কিন্তু দৌড় ঝাঁপে ফল হয়নি। দিলীপ শিবিরের ধারণা হয়, দিল্লি হয়ত রাজ্যে দুটো ক্ষমতার কেন্দ্র তৈরি না করারই পক্ষে। ফলে আবার পুরনো মেজাজে ফিরে যান রাজ্য সভাপতি। একদিন আচমকাই বলে বসেন," কারও দরকার নেই, দিলীপ ঘোষ একাই বিজেপিকে ক্ষমতায় আনবে। যাঁরা আজ ঘরে বসে আছেন তাঁরা এসে যেন সেদিন মিষ্টি খেয়ে যান।" যথারীতি দিল্লির কানে তুলে দেওয়া হয় এই মন্তব্য, নাড্ডা দিলীপ ঘোষকে দিল্লি ডেকে এ ধরনের মন্তব্য থেকে বিরত থাকতে বলেন। ব্যস ওইটুকুই, না কেন্দ্রীয় পদের আশ্বাস, না কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর চেয়ারের আশ্বাস। আক্ষরিক অর্থেই মুষড়ে পড়েছিল মুকুল শিবির। করোনার ধাক্কায় কৈলাসের কলকাতায় অনুপস্থিতি মুকুলকে আরও দুর্বল অবস্থানে ঠেলে দিয়েছিল। এমনও খবর ছড়িয়ে পরে, বিজেপিতে দাম না পেয়ে এবার তৃণমূলে ফিরে যাওয়ার জন্য ফেলে আসা দলের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তুলেছেন মুকুল। যদিও তিনি নিজে জোরের সঙ্গে এধরনের খবর নস্যাৎ করেছেন বারবার। এই খবর পৌঁছয় কৈলাসের কাছে। অগাস্টের গোড়ায় কৈলাস চলে আসেন কলকাতা। শুরু হয় নয়া তৎপরতা। বিমানবন্দর থেকে সোজা সল্টলেকে মুকুলের বাড়ি চলে আসেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়। এরপর  চার দেওয়ালের ঘেরাটোপ ছেড়ে মুকুলও বেরিয়ে আসেন প্রকাশ্য কর্মসূচিতে। প্রবল আপত্তি সত্বেও মুকুলকে দলে আনা, তাঁর হাতে ভোট পরিচালনার ক্ষমতা দেওয়া, সবকিছুর নেপথ্যে ছিলেন  কৈলাস। সেই কৈলাস ফের তৎপর হয়ে ওঠেন। শেষ পর্যন্ত বরফ গলে দিল্লিতে। মুকুলকে নিয়ে নিজেদের  অবস্থান স্পষ্ট করে বিজেপির সর্বভারতীয় নেতৃত্ব। শনিবার বুঝিয়ে দেওয়া হয়, ১৯-এর ফর্মুলাতেই ২১এ হাঁটতে চাইছে দল। মুকুল রায় দলকে এই বার্তা দিতে পেরেছিলেন, ১৯-এর স্বীকৃতি না দিলে ২১-এর যুদ্ধক্ষেত্রে অস্ত্র হাতে তুলবেন না তিনি। সেই স্বীকৃতি দেওয়াই শুধু নয়, মুকুলের নিজের লোক বলে পরিচিত অনুপম হাজরাকে দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে আনার জন্য রাহুলকে ছেঁটে ফেলতেও দ্বিধা করল না দল। ইঙ্গিত পরিষ্কার, দিলীপ ঘোষকে ২১-এর মহাযুদ্ধে সেনাপতি হিসেবে নামালেও, রণকৌশল রচনার ভার থাকবে মুকুলের হাতেই। যে ফর্মুলায় ১৯-এ ১৮ হয়েছিল দল, সেই ফর্মুলায় ২১-এ ১৪৮-এর জাদু সংখ্যা ডিঙিয়ে যেতে চায় তারা। আর রাহুল? এই মহাসংগ্রামে দল তাঁকে যোদ্ধা হিসেবেই বিবেচনা করছে না। পদ্মের পোড় খাওয়া নেতা এবার কী করবেন?  এই যুদ্ধে তিনি শিবির বদল করবেন, নাকি যুদ্ধের অন্তিম পরিণাম পর্যন্ত স্বেচ্ছায় শরশয্যা নেবেন? এর উত্তরের জন্য রাহুল নিজেই বেঁধে দিয়েছেন ২৮৮ ঘন্টা সময়ের গণ্ডি। দলের রাজ্য নেতাদের একাংশের বক্তব্য,  দল যদি মনে করে রাহুলের অসন্তোষ দলের নীচুতলাকে প্রভাবিত করবে, যার ধাক্কা লাগতে পারে ইভিএমে ,তাহলে একটা সমঝোতার সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে। আর যদি দল মনে করে, এ রাজ্যে পদ্মের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের হাতছানি উপেক্ষা করে রাহুলের সঙ্গে অনিশ্চিত জীবন বেছে নেবেন, এমন কর্মী আদৌ নেই বিজেপিতে, তাহলে দরকষাকষির সম্ভাবনা কম। একই সঙ্গে দলের অন্দরে আর এক অংশের দাবি,  রাহুলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবার আগে নাড্ডা-অমিত শাহ হোম ওয়ার্ক করে নেননি, এটা মেনে নেওয়া কঠিন। দিলীপ ঘোষ সভাপতি হওয়ার পর একাধিক বার গোষ্ঠী সংঘাতের ঘটনা ঘটেছে। কখনও প্রকাশ্যে এসেছে আবার কখনও কার্পেটের তলায় চাপা দিয়ে দেওয়া হয়েছে। রাহুল-দিলীপের সম্পর্ক কখনও মসৃণ হয়নি। দলে যত সাফল্য এনেছেন, যত প্রভাব বাড়িয়েছেন দিলীপ, ততই কোণঠাসা হয়েছেন রাহুল। গত এক বছর ধরে দলের মধ্যে নিজের অস্ত্বিত্ব রক্ষায় কম কসরৎ করেননি তিনি। করোনার আক্রমণ আর লকডাউনের থাবায় যখন রাজ্য দফতরে কার্যত তালা পড়েছে তখনও একা রাহুল সিনহা এসেছেন পার্টি অফিসে। দলের মিডিয়া গ্রুপে একটা ছোট্ট বার্তা, রাহুল সিনহা বিজেপি রাজ্য হেড কোয়ার্টারে থাকবেন বিকেল তিনটে থেকে পাঁচটা। এর মানে হল, সাংবাদিকদের জন্য বার্তা, "আমি আছি, বাইট লাগলে নিয়ে যেও।" সভাপতির পদ হারানোর পর প্রাসঙ্গিক থাকার প্রশ্নাতীত কৌশল।  দলের রাজ্য সভাপতির ঘরের পাশে সম্ভবত দুনিয়ার সবচেয়ে ছোট চেম্বারে গত  পৌনে পাঁচ বছর ধরে নিজের ভাঙা রাজ্যপাট চালাচ্ছেন রাহুল। সোমবার থেকে সেই চেম্বারের দরজা কি আর খুলবে? রাজ্য দফতরে মাত্র দু’জনের চেম্বার। রাহুলের পাশেই আলাদা চেম্বারে বসেন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তাঁর ঘরটা কিঞ্চিৎ বড় রাহুলের ঘর থেকে। দিলীপের ঘরেই টানা সাত বছরের বসত ছিল রাহুলের। সভাপতির পদ চলে যাওয়ার পর কেন্দ্রীয় সম্পাদক পদে তাঁর পুনর্বাসন হয়। সেই সূত্র ধরেই জীর্ণ দালানের এক কোণে ছোট্ট একটা দ্বীপের মতো রাজনীতির স্বতন্ত্র সংসার পেতে বসে ছিলেন সিনহা সাহেব।
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement

সেরা শিরোনাম

Potato Price Hike: মুখ্যমন্ত্রীর ধমকের পরই তৎপরতা, বাজারে টাস্ক ফোর্সের অভিযান
মুখ্যমন্ত্রীর ধমকের পরই তৎপরতা, বাজারে টাস্ক ফোর্সের অভিযান
Rohit Sharma: অজ়িভূমেই ইতি! রোহিতকে টেস্ট দলে চাননা ভারতীয় নির্বাচকরা?
অজ়িভূমেই ইতি! রোহিতকে টেস্ট দলে চাননা ভারতীয় নির্বাচকরা?
Calcutta National Medical College: বিকল C-Arm যন্ত্র, পিছোচ্ছে একাধিক বিভাগের অস্ত্রোপচার; ন্যাশনাল মেডিক্যালে দুর্ভোগ
বিকল C-Arm যন্ত্র, পিছোচ্ছে একাধিক বিভাগের অস্ত্রোপচার; ন্যাশনাল মেডিক্যালে দুর্ভোগ
India vs Australia Day 1 Highlights: শেষবেলায় চড়ল পারদ, সাফল্য পেলেন বুমরা, সিডনিতে প্রথম দিনশেষে ১৭৬ রানে এগিয়ে ভারত
শেষবেলায় চড়ল পারদ, সাফল্য পেলেন বুমরা, সিডনিতে প্রথম দিনশেষে ১৭৬ রানে এগিয়ে ভারত
Advertisement
ABP Premium

ভিডিও

Bratya Basu: কুণাল-কল্যাণের সুরে এবার বয়কটের পক্ষে সওয়াল শিক্ষামন্ত্রীরও! | ABP Ananda LIVEFake Passport News: ইতালিতে থাকাকালীন বাংলাদেশিদের সঙ্গে যোগাযোগ ধীরেনের ! | ABP Ananda LIVEKolkata News: ন্যাশনাল মেডিক্যালে ২ মাসেরও বেশি সময় ধরে বিকল C-Arm যন্ত্র ! হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে চিঠিDinhata News: দিনহাটা তৃণমূল কংগ্রেসের বিক্ষোভের মুখে লকেট | ABP Ananda LIVE

ফটো গ্যালারি

ব্যক্তিগত কর্নার

সেরা প্রতিবেদন
সেরা রিল
Potato Price Hike: মুখ্যমন্ত্রীর ধমকের পরই তৎপরতা, বাজারে টাস্ক ফোর্সের অভিযান
মুখ্যমন্ত্রীর ধমকের পরই তৎপরতা, বাজারে টাস্ক ফোর্সের অভিযান
Rohit Sharma: অজ়িভূমেই ইতি! রোহিতকে টেস্ট দলে চাননা ভারতীয় নির্বাচকরা?
অজ়িভূমেই ইতি! রোহিতকে টেস্ট দলে চাননা ভারতীয় নির্বাচকরা?
Calcutta National Medical College: বিকল C-Arm যন্ত্র, পিছোচ্ছে একাধিক বিভাগের অস্ত্রোপচার; ন্যাশনাল মেডিক্যালে দুর্ভোগ
বিকল C-Arm যন্ত্র, পিছোচ্ছে একাধিক বিভাগের অস্ত্রোপচার; ন্যাশনাল মেডিক্যালে দুর্ভোগ
India vs Australia Day 1 Highlights: শেষবেলায় চড়ল পারদ, সাফল্য পেলেন বুমরা, সিডনিতে প্রথম দিনশেষে ১৭৬ রানে এগিয়ে ভারত
শেষবেলায় চড়ল পারদ, সাফল্য পেলেন বুমরা, সিডনিতে প্রথম দিনশেষে ১৭৬ রানে এগিয়ে ভারত
West Bengal News Live: পাসপোর্ট জালিয়াতিকাণ্ডের প্রতিবাদে কলকাতায় কংগ্রেসের বিক্ষোভ
পাসপোর্ট জালিয়াতিকাণ্ডের প্রতিবাদে কলকাতায় কংগ্রেসের বিক্ষোভ
Mamata Banerjee: 'ট্রান্সপোর্ট ডিপার্টমেন্ট সাইলেন্ট ডিপার্টমেন্ট হয়ে গেছে' পরিবহণমন্ত্রীকে ভর্ৎসনা মুখ্যমন্ত্রীর
'ট্রান্সপোর্ট ডিপার্টমেন্ট সাইলেন্ট ডিপার্টমেন্ট হয়ে গেছে' পরিবহণমন্ত্রীকে ভর্ৎসনা মুখ্যমন্ত্রীর
Viral News: হৃদরোগে মারা গিয়েছিলেন, অ্যাম্বুলেন্সের ঝাঁকুনিতেই ফিরল প্রাণ; হেঁটে বাড়ি ফিরলেন এই বৃদ্ধ
হৃদরোগে মারা গিয়েছিলেন, অ্যাম্বুলেন্সের ঝাঁকুনিতেই ফিরল প্রাণ; হেঁটে বাড়ি ফিরলেন এই বৃদ্ধ
Mamata Banerjee: পুলিশের ভূমিকায় অসন্তুষ্ট পুলিশমন্ত্রী মমতা! TMC নেতার মৃত্যুর জন্য গাফিলতির অভিযোগ তুললেন
পুলিশের ভূমিকায় অসন্তুষ্ট পুলিশমন্ত্রী মমতা! TMC নেতার মৃত্যুর জন্য গাফিলতির অভিযোগ তুললেন
Embed widget