![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Suvendu Adhikari on twitter: কসবাকাণ্ডের জের, টিকাকরণে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের প্রচেষ্টা নিয়ে প্রশ্ন শুভেন্দুর
একজন সাংসদই যদি প্রতারিত হন, তাহলে সাধারণের নিরাপত্তা কোথায় ? কসবাকাণ্ডে প্রশ্ন বিরোধী দলনেতার।
![Suvendu Adhikari on twitter: কসবাকাণ্ডের জের, টিকাকরণে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের প্রচেষ্টা নিয়ে প্রশ্ন শুভেন্দুর Fake vaccination camp at Kasba, reaction given by Suvendu Adhikari on twitter Suvendu Adhikari on twitter: কসবাকাণ্ডের জের, টিকাকরণে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের প্রচেষ্টা নিয়ে প্রশ্ন শুভেন্দুর](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/06/20/5db20b3351f3a48d6bb96909d2f6315f_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা : কসবাকাণ্ড নিয়ে এবার সরব হলেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। টিকাকরণ কর্মসূচি নিয়ে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের প্রচেষ্টা নিয়েই প্রশ্ন তুলে দিলেন তিনি। একজন সাংসদই যদি প্রতারিত হন, তাহলে সাধারণের নিরাপত্তা কোথায় ? প্রশ্ন বিরোধী দলনেতার।
ট্যুইটারে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধনকে ট্যাগ করে তিনি লিখেছেন, কসবায় ভুয়ো ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্প করেছিল একজন প্রতারক। যে নিজেকে IAS অফিসার বলে মিথ্যা পরিচয় দিয়েছিল। এই বিষয়টি টিকাকরণ কর্মসূচি নিয়ে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের পরিশ্রম ও আনুগত্য নিয়ে সন্দেহ জাগাচ্ছে। একজন সাংসদই যদি প্রতারণার শিকার হন, তাহলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায় ?
প্রসঙ্গত, সরকারি নথি জাল করে ভুয়ো আইএএস পরিচয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্প চালানোর অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার কসবার একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে ভ্যাকসিনেশন ড্রাইভের আয়োজন করা হয়। সচেতনতা প্রচারে সেখানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল মিমি চক্রবর্তীকেও। সেই ক্যাম্পে গিয়েই নিজের ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ নেন মিমি। কিন্তু ভ্যাকসিন নেওয়ার পরে কোনও সার্টিফিকেট না আসায় সন্দেহ হয় মিমির। খোঁজ নিয়ে জানেন, ওই ক্যাম্পে ভ্যাকসিন নেওয়া কারোরই সার্টিফিকেট আসেনি।
এরপরেই থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মিমি। পুলিশ তদন্ত করতে গিয়ে জানতে পারে, দেবাঞ্জন দেব নামে ওই ব্যক্তি ভুয়ো আইএএস অফিসার ও জয়েন্ট কমিশনার অফ কলকাতা কর্পোরেশনের পরিচয় দিয়ে ভ্যাকসিনেশন ড্রাইভের আয়োজন করেছিলেন।
বৃহস্পতিবার অভিযুক্ত দেবাঞ্জন দেবকে নিয়েই কসবায় তাঁর অফিসে হানা দেয় পুলিশ। সঙ্গে ছিল ফরেন্সিক দল। সেখান থেকে উদ্ধার হয় বেশ কিছু ভায়াল, নথি এবং গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম। তবে উদ্ধার হওয়া ভায়ালে করোনার ভ্যাকসিন নেই। দেবাঞ্জনের অফিস থেকে পাওয়া ভায়াল পরীক্ষা করে ফরেন্সিকের অনুমান, কোভিশিল্ডের আড়ালে রয়েছে অ্যামকাসিন-৫০০ ইঞ্জেকশন! অ্যান্টি ব্যাকটিরিয়াল ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয় এই অ্যামকাসিন-৫০০। তাহলে ভ্যাকসিনের আড়ালে দেওয়া হয়েছিল অ্যান্টি ব্যাকটিরিয়াল ওষুধ? কোভিশিল্ডের স্টিকার লাগানো ভায়ালে আড়ালে আরেক স্টিকার রয়েছে!
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)