গায়ে ৪ কিলোর বেশি সোনার গয়না, মনোনয়ন জমা নির্দল প্রার্থীর
বেজে গিয়েছে একুশের ভোটের ঘণ্টা। পশ্চিমবঙ্গ, অসম, কেরল, তামিলনাড়ু, পুদুচেরির মতো ৫ রাজ্যে ভোট ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। আর এরপরই শুরু হয়েছে মনোনয়ন জমা দেওয়ার হিড়িক। আর এই মনোনয়ন জমা দেওয়া নিয়ে এবার বিরল ঘটনার সাক্ষী থাকল তামিলনাড়ু।
নয়াদিল্লি: গা ভর্তি সোনার গয়না। সেই অবস্থাতে মনোনয়ন জমা। ৪ কিলোর বেশি ওজনের সোনার গয়না পরে এবার মনোনয়ন জমা দিলেন তামিলনাড়ুর প্রার্থী। তিনি হরি নাদর। তামিলনাড়ুর আলাঙ্গুলাম বিধানসভা কেন্দ্রের নির্দল প্রার্থী তিনি। হরি নাদরের এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে।
বেজে গিয়েছে একুশের ভোটের ঘণ্টা। পশ্চিমবঙ্গ, অসম, কেরল, তামিলনাড়ু, পুদুচেরির মতো ৫ রাজ্যে ভোট ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। আর এরপরই শুরু হয়েছে মনোনয়ন জমা দেওয়ার হিড়িক। আর এই মনোনয়ন জমা দেওয়া নিয়ে এবার বিরল ঘটনার সাক্ষী থাকল তামিলনাড়ু। ৪.২৭ কিলো ওজনের সোনার গয়না পরে মনোনয়ন জমা দিলেন তামিলনাড়ুর নির্দল প্রার্থী তিনি হরি নাদর। তিনি জানিয়েছেন, ১১ হাজার ২০০ গ্রাম সোনার মালিক তিনি। যার বাজার মূল্য়, ৪ কোটি ৭৩ লক্ষ টাকা।
হরি নাদর সোনা পরে মনোনয়ন জমা দেওয়ার এই ছবি ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। জান গিয়েছে, গত মঙ্গলবার আলাঙ্গুলাম বিধানসভা কেন্দ্রর প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিতে চান। তাঁর সোনা পরা ওই ছবি সোশ্য়াল মিডিয়ায় আলোচনার কেন্দ্রে উঠে এসেছে। ওই সোনার বাজার মূল্য ৪ কোটি ৭৩ লক্ষ টাকা।
তামিলনাড়ু বিধানসভা ভোটের দিকে তাকিয়ে এমডিএমকে প্রধান তথা সাংসদ ভাইকো নির্বাচনী ইস্তেহার প্রকাশ করেছেন। বুধবার এই ইস্তেহার প্রকাশ করা হয় দলের তরফে। যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে। এমডিএমকে তামিলনাড়ুতে হিন্দি এবং সংস্কৃত-র বিরুদ্ধে সোচ্চার হবে। পাশাপাশি চাকরির প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে ইস্তেহারে। উল্লেখ্য, ডিএমকে-র সঙ্গে জোটে এমডিএমকে ৬টি আসনে লড়াই করছে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে।
উল্লেখ্য, গত ২৬ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করেছে কমিশন। তারপর থেকেই শুরু হয়েছে প্রস্তুতি। আগামী ৬ এপ্রিল ২৩৪টি আসনে বিধানসভা নির্বাচন তামিলনাড়ুতে। বর্তমানে তামিলনাড়ুতে এআইএডিএমকে। এবিপি নিউজের সিভোটার সমীক্ষা অনুযায়ী, কংগ্রেস, ডিএমকে এবং অন্যান্যরা ১৬১ থেকে ১৬৯টি আসনে জয়ী হবে। এআইএডিএমকে, বিজেপি এবং অন্যান্যরা পাবে ৫৩ থেকে ৬১টি আসন। এমএনএম পাবে ২ থেকে ৬টা আসন। এএমএমকে পাবে ১ থেকে ৫টি আসন পাবে। অন্যান্যরা পেতে পারে ৩ থেকে ৭টি আসন।