![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Banking Fraud: ২২,৮৪২ কোটি টাকার ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগ ! অভিযুক্ত কারা, দেখে নিন
Banking Fraud: সবমিলিয়ে জালিয়াতির পরিমাণ ২২,৮৪২ কোটি টাকা। এই জালিয়াতিকে ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রে এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বড় দুর্নীতি বলা যেতে পারে। কেননা, তা নীরব মোদির চেয়েও বড় দুর্নীতি।
![Banking Fraud: ২২,৮৪২ কোটি টাকার ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগ ! অভিযুক্ত কারা, দেখে নিন Banking Fraud: ABG Shipyard, Directors Allegedly Cheated 28 Banks Of Rs 22,842 Crore: CBI Banking Fraud: ২২,৮৪২ কোটি টাকার ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগ ! অভিযুক্ত কারা, দেখে নিন](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/11/07/0d7a79ce723aa2369b9148452ade6fc0_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
Bank Fraud: আরও এক বড়সড় ব্যাঙ্ক কেলেঙ্কারির পর্দাফাঁস। এবিজি শিপইয়ার্ড ও সংস্থার তিন ডিরেক্টর কমলেশ আগরওয়াল, সান্থানাম মুথুস্বামী ও অশ্বিনী কুমারের বিরুদ্ধে ব্যাঙ্ক প্রতারণার অভিযোগে মামলা দায়ের করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। ২৮ টি ব্যাঙ্কের সঙ্গে ২২ হাজার ৮৪২ কোটি টাকা প্রতারণা করার অভিযোগে এফআইআর দায়ের করেছে সিবিআই। এই কোম্পানি জাহাজ নির্মাণ ও জাহাজ মেরামতির কাজের সঙ্গে যুক্ত। কোম্পানির শিপইয়ার্ড রয়েছে গুজরাতের দহেজ ও সুরাতে। এই কোম্পানির মোট আট জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।
এফআইআর অনুসারে, ২০১২-র এপ্রিল থেকে ২০১৭ র জুলাই পর্যন্ত এই দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। সিবিআইয়ের দায়ের করা এটাই সবচেয়ে বড়সড় ব্যাঙ্ক জালিয়াতির মামলা।
সিবিআই সূত্রে জানা গেছে, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার একটি অভিযোগ অনুসারে, ওই ব্যাঙ্কের কাছে তাদের পাওনার পরিমাণ ২,৯২৫ কোটি টাকা। এছাড়া, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের পাওনা ৭,০৮৯ কোটি টাকা, আইডিবিআইয়ের পাওনা ৩,৬৩৪ কোটি টাকা, ব্যাঙ্ক অফ বরোদার পাওনা ১,৬১৪ কোটি টাকা, পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের পাওনা ১,২৪৪ কোটি টাকা এবং আইওবি-র পাওনা ১,২২৮ কোটি টাকা।
সবমিলিয়ে জালিয়াতির পরিমাণ ২২,৮৪২ কোটি টাকা। এই জালিয়াতিকে ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রে এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বড় দুর্নীতি বলা যেতে পারে। কেননা, তা নীরব মোদির চেয়েও বড় দুর্নীতি। সিবিআইয়ের এফআইআর অনুসারে, প্রতারণার ক্ষেত্রে প্রধান দুটি কোম্পানি হল এবিজি শিপইয়ার্ড ও এবিজি ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট লিমিটেড। এই দুটি কোম্পানিই একই গ্রুপের।
এফআইআর অনুসারে, এই কোম্পানি সমস্ত নিয়মকানুনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ব্যাঙ্কগুলির সঙ্গে প্রতারণা করেছে। ব্যাঙ্কগুলির সঙ্গে সঙ্গে এলআইসি-র সঙ্গেও ১৩৬ কোটি টাকার প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে কোম্পানির বিরুদ্ধে। এই জালিয়াতির ফলে এসবিআইয়ের ২,৪৬৮ কোটি টাকার লোকসান হয়েছে। অভিযোগ, ব্যাঙ্কের সঙ্গে প্রতারণা করে প্রাপ্ত অর্থ বিদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং সেখানে প্রচুর সম্পত্তি কেনা হয়েছে। নিয়ম-কানুনের তোয়াক্কা না করে এক কোম্পানির অর্থ অন্য কোম্পানিকে পাঠানো হয়েছে।
ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে প্রথম ২০১৯-র ৮ নভেম্বর অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। সিবিআই এরপর ২০২০-র ১২ মার্চ কিছু বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়েছিল। ব্যাঙ্ক ওই বছরের অগাস্টে একটি নতুন অভিযোগ দায়ের করেছিল। দেড় বছরের বেশি সময় ধরে তদন্তের পর সিবিআই ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২-এ এফআইআর দায়ের করে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)