Hospital ICU: সদ্যোজাতের মাথা-আঙুলে কামড় ইঁদুরের! সরকারি হাসপাতালের ICU-তে এ কী কাণ্ড!
Neonatal Intensive Care Unit:হাসপাতালের সুপারিনটেনডেন্ট ডাঃ অশোক যাদব পিটিআই-এর সঙ্গে কথোপকথনে এই ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

নয়া দিল্লি: হাসপাতালে হূলস্থূল! দুই নবজাতককে কামড়ে দিল ইঁদুর। সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, মধ্যপ্রদেশের ইনদওরের একটি সরকারি হাসপাতালে গত ৪৮ ঘন্টার মধ্যে দুটি নবজাতক শিশুর সঙ্গে এই ঘটনা ঘটেছে বলে খবর। সে রাজ্যের অন্যতম বৃহত্তম সরকারি হাসপাতাল মহারাজা যশবন্তরাও চিকিৎসালয়ে (MYH) এই ঘটনাটি ঘটেছে। এই ঘটনা নিয়ে প্রশাসন তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।
হাসপাতালের সুপারিনটেনডেন্ট ডাঃ অশোক যাদব পিটিআই-এর সঙ্গে কথোপকথনে এই ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, "গত ৪৮ ঘন্টায় আইসিইউ-তে থাকা একটি শিশুর আঙুলে ইঁদুর কামড় দিয়েছে, অন্যদিকে আরেকটি শিশুর মাথা ও কাঁধে কামড় লেগেছে"। যদিও তিনি বলেছেন যে দুটি শিশুরই জন্মগত শারীরিক সমস্যা ছিল। ঘটনাগুলি তদন্তের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
ভবিষ্যতে এই ধরনের ঘটনা রোধ করার জন্য, MYH কর্মীদের ২৪ ঘন্টা নজরদারি বজায় রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনার পর হাসপাতালে জানালায় লোহার জাল লাগানোর কাজ শুরু হয়েছে। ওই ওয়ার্ডে কাজ করা স্বাস্থ্যকর্মীদের বাইরের খাবার ওয়ার্ডে না আনার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
नवजातों पर तो रहम करो सरकार...!
— Umang Singhar (@UmangSinghar) September 2, 2025
इंदौर के एमवाय अस्पताल का हाल देखिए—एनआईसीयू में मासूम नवजातों को चूहे कुतर रहे हैं और भाजपा सरकार पाँच साल से पेस्ट कंट्रोल तक नहीं करा पाई!
यह सिर्फ लापरवाही नहीं, नरसंहार है। अस्पताल जिन्दगी बचाने के लिए बने हैं, लेकिन भाजपा ने उन्हें मौत का… pic.twitter.com/NlHLyscMW9
মঙ্গলবার কংগ্রেস বিধায়ক এবং মধ্যপ্রদেশের বিরোধী দলনেতা উমঙ্গ সিংহার সোশ্যাল মিডিয়ায় হাসপাতালের নিওন্যাটাল (এনআইসিইউ) এর একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন এবং বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারকে হাসপাতালের এই অবহেলার জন্য তীব্র সমালোচনা করেছেন। তিনি লিখেছেন, ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে যে এনআইসিইউতে একটি ইঁদুর ঘুরে বেড়াচ্ছে, তার এবং অন্যান্য সরঞ্জামের মধ্য দিয়ে হামাগুড়ি দিয়ে এক বিছানা থেকে অন্য বিছানায় যাচ্ছে।
একই রকম উদ্বেগের কথা তুলে ধরে, রাজ্য কংগ্রেসের মুখপাত্র নীলাভ শুক্লাও এই বিষয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, এই ঘটনা অভিভাবকদের মধ্যে ভয় ও নিরাপত্তাহীনতার সৃষ্টি করেছে। “রাজ্য সরকার যদি হাসপাতালে নবজাতক শিশুদের নিরাপদে রাখতে অক্ষম হয়, তাহলে সাধারণ জনগণের নিরাপত্তা আশা করা বৃথা”।






















