Ira Basu: পেনশনের নথি পেয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ ইরা বসুর
১২ বছর পর পেনশনে ইরা বসুর পেনশনে ছাড়পত্র
![Ira Basu: পেনশনের নথি পেয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ ইরা বসুর Ira Basu thanked the Chief Minister Mamata Banerjee and Abhishek Banerjee for getting the pension documents Ira Basu: পেনশনের নথি পেয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ ইরা বসুর](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/09/22/9b0b4e972b350de1f9fee26fc147868a_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কৃষ্ণেন্দু অধিকারী, খড়দা: ১২ বছর পর পেনশনে ইরা বসুর পেনশনে ছাড়পত্র। বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যর শ্যালিকা ইরা বসুর পেনশন চালু হল। । খড়দায় গিয়ে ইরা বসুর হাতে পেনশনের নথি তুলে দিলেন ডিআই। আর এদিন হাতে নথি পেয়ে মুখ্যমন্ত্রী ও অভিষেককে ধন্যবাদ জানালেন ইরা বসু।
এদিকে, ইরা বসুর ঘটনায় মুখ খুললেন বুদ্ধদেব-কন্যা সুচেতনা। এদিন বিবৃতি জারি করে তিনি জানিয়েছেন, "ইরা বসুর কোনও সম্পত্তি গ্রহণ করব না। ইরা বসুর ব্যবহারে বাবা-মা আমি অত্যন্ত বিরক্ত। উনি যেন ভবিষ্যতে কোনও কার্যকলাপে আমাদের নাম অন্তর্ভুক্ত না করেন।''
আরও পড়ুন: Cooch Behar: কোচবিহারে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব, গ্রেফতার অঞ্চল সভাপতি
গত ৯ সেপ্টেম্বর এবিপি আনন্দ খোঁজ পায় ইরা বসুর। পরনে অপরিচ্ছন্ন পোশাক, বাঁ হাতে মুষ্ঠিবদ্ধ ব্যাগ। ডানলপ মোড়ে সারাদিন তিনি ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন শীর্ণকায় চেহারার ইরা বসু। ফুটপাথে রাত কাটানো এই বৃদ্ধা যে ২০০৯ সাল পর্যন্ত খড়দার প্রিয়নাথ বালিকা বিদ্যালয়ের জীবন বিজ্ঞানের শিক্ষিকা ছিলেন ও সম্পর্কে তিনি প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের শ্যালিকা হন সেই খোঁজ সামনে আসতেই নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। ইরাদেবীর পুরনো স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা কৃষ্ণকলি চন্দ জানিয়েছিলেন, কোনও কারণে তিনি নাকি পেনশনের কাগজপত্র জমা দিতে পারেননি। তাই পেনশন পাননি। উনি বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের শ্যালিকা, মীরাদেবীর বোন, সবাই জানে এখানে। রাস্তায় ঘুরে বেড়াতে হবে কেন, বুঝতে পারছি না। এও শোনা যায়, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যর যখন করোনা হয়েছিল তিনি ফুটপাথে থেকেই পুজো দিয়েছিলেন জামাইবাবুর আরোগ্য কামনায়।
শেষমেশ প্রশাসনের তৎপরতায় তাঁকে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। বুদ্ধেদেব জায়া মীরা ভট্টাচার্য বিবৃতি দিয়ে যার পরে জানান, স্বেচ্ছায় তাঁর জীবন বেছেছেন ইরা বসু। তারপর কিছুদিন চিকিৎসার পর তিনি সুস্থ হন। যার পরে বাড়ি ফিরে তিনি জানান, সল্টলেকে পৈতৃক বাড়ি। কিন্তু প্রাণে মারার হুমকি দেওয়ায় সেখানে থাকতে পারেন না। হাসপাতাল থেকে ফেরার পরে প্রাক্তন শিক্ষিকার অস্থায়ী ঠিকানা হয় পানিহাটি। পাশাপাশি এও তিনি জানান, সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতিনিধি, তাঁর পেনশনের ব্যবস্থা করার আশ্বাস দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: Weather Update: নিম্নচাপ সরলেও ফের বৃষ্টির সম্ভাবনা রাজ্যজুড়ে, সপ্তাহান্তে ফের ঘূর্ণাবর্তের ইঙ্গিত
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)