Doctor Arrested : শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের নামে ১২ কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগ, গ্রেফতার চিকিৎসক
Doctor arrested : অভিযোগকারীর দাবি, অভিযুক্ত চিকিত্সক শেয়ারে প্রচুর টাকা মুনাফা করিয়ে দেবেন বলে তাঁর কাছ থেকে দফায় দফায় টাকা নেন। এইভাবে অন্য চিকিত্সকদের থেকেও টাকা নেওয়া হয়েছিল...
কলকাতা : শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের টোপ দিয়ে প্রতারণার অভিযোগে এক চিকিত্সককে গ্রেফতার করল প্রগতি ময়দান থানার পুলিশ। অভিযোগকারী নিজেও একজন চিকিত্সক। সেই সূত্রেই তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় অভিযুক্ত চিকিত্সকের।
অভিযোগকারীর দাবি, অভিযুক্ত চিকিত্সক শেয়ারে প্রচুর টাকা মুনাফা করিয়ে দেবেন বলে তাঁর কাছ থেকে দফায় দফায় টাকা নেন। এইভাবে অন্য চিকিত্সকদের থেকেও টাকা নেওয়া হয়েছিল। অভিযোগ, ওই চিকিত্সক তাঁর সংস্থার মাধ্যমে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের নাম করে মোট ১২ কোটি টাকা প্রতারণা করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। এই চক্রে আরও কেউ জড়িত কিনা, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) মুখ্য উপদেষ্টা আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Alapan Bandyopadhyay) খুনের হুমকি চিঠি দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার হন এক চিকিৎসক। ধৃতের নাম অরিন্দম সেন। বাড়ি রাজা রামমোহন রায় সরণিতে। এছাড়াও অভিযুক্ত চিকিৎসকের গাড়ি চালক রমেশ সাউ ও এক টাইপিস্ট বিজয়কুমার কয়ালকেও গ্রেফতার করে পুলিশ। অভিযোগ, পাড়া-প্রতিবেশীদের অনেককেই এরকম বেনামে চিঠি দিতেন তিনি।
লালবাজার সূত্রে জানা যায়, যে হাসপাতালে চিকিৎসক অরিন্দম সেন কাজ করতেন, সেই হাসপাতালেই ফার্মোকোলজি বিভাগের আরেক সিনিয়র প্রফেসরকেও বেশ কয়েকবার এই ধরনের চিঠি পাঠিয়ে বিরক্ত করার চেষ্টা করেছিলেন অরিন্দম।
চলতি মাসেই পুলিশের জালে ধরা পড়ে দাঁতের দুই ভুয়ো চিকিৎসক (Fake Dentists)। লিলুয়া (Liluah) ও হাওড়া (Howrah) থানা এলাকা থেকে দু-জনকে গ্রেফতার করেন হাওড়া সিটি পুলিশের (Howrah City Police) গোয়েন্দারা। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, হাওড়ার কালীবাবু বাজার এলাকার বাসিন্দা পীযূষ দাস ও লিলুয়ার রবীন্দ্র সরণী এলাকার বাসিন্দা নিরজনাথ গুপ্তা। দীর্ঘদিন ধরে তারা নিজেদের দাঁতের চিকিৎসক পরিচয় দিয়ে রোগী দেখছিলেন। এদের কোনও রেজিস্ট্রেশন নম্বর নেই বলে অভিযোগ ওঠে। ডেন্টাল কমিশনের (Dental Commission) পক্ষ থেকে এই বিষয়ে সিআইডি-র কাছে অভিযোগ করা হয়। এরপরই হাওড়া সিটি পুলিশের (Howrah City Police) কাছে বিষয়টি জানায় সিআইডি। হাওড়া সিটি পুলিশের গোয়েন্দারা তদন্ত শুরু করেন। গ্রেফতার করা হয় দুই ভুয়ো দাঁতের চিকিৎসককে।