kaliachak News: মন্ত্রীর বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ করায় ২ নেতাকে শোকজ
রতুয়ার তৃণমূল বিধায়ক সমর মুখোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে মুখ খোলায় শোকজ। রতুয়া ১ নম্বর ব্লকের দলীয় সভাপতিকে শোকজ করল তৃণমূল ৭ দিনের মধ্যে ২ ব্লক সভাপতির জবাব তলব তৃণমূল জেলা সভাপতির।
Kaliachak : মন্ত্রী ও দলীয় বিধায়কের বিরুদ্ধে মুখ খোলায় শাসকদলের ২ নেতাকে শোকজ। রাজ্যের মন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিনের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ করায় শোকজ। কালিয়াচক ২ নম্বর ব্লকের দলীয় সভাপতিকে শোকজ করল তৃণমূল। রতুয়ার তৃণমূল বিধায়ক সমর মুখোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে মুখ খোলায় শোকজ। রতুয়া ১ নম্বর ব্লকের দলীয় সভাপতিকে শোকজ করল তৃণমূল ৭ দিনের মধ্যে ২ ব্লক সভাপতির জবাব তলব তৃণমূল জেলা সভাপতির। শোকজের পরেও বেলাগাম রতুয়া ১ নম্বর ব্লকের তৃণমূল সভাপতি। রতুয়ার বিধায়ককে পাগল বলে আক্রমণ ব্লক সভাপতি ফজলুল হকের।
অন্যদিকে হিসেব চাওয়ায় বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর পুরসভার বোর্ড মিটিংয়ে কংগ্রেস কাউন্সিলরকে মারধরের অভিযোগ। তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে রেজিস্ট্রি ডাকে থানায় অভিযোগ কাউন্সিলরের। ঘটনার নিন্দা করেছে বিজেপি। যদিও তৃণমূলের তরফে মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।
কোচবিহারে প্রকট নবীন-প্রবীণ দ্বন্দ্ব: কোচবিহারে দিনে দিনে বাড়ছে তৃণমূলের দ্বন্দ্ব! প্রকট হচ্ছে নবীন-প্রবীণ দ্বন্দ্ব। একমঞ্চে দেখা যাচ্ছে না, তৃণমূলের জেলা সভাপতি পার্থপ্রতিম রায় ও কোচবিহারের তৃণমূলের চেয়ারম্যান গিরীন্দ্র নাথ বর্মনকে। শনিবার, কোচবিহারের খলিসামারিতে পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাস থেকে নতুন সরকারি বাস রুটের উদ্বোধন করেন, তৃণমূলের জেলা সভাপতি তথা উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ নিগমের চেয়ারম্যান পার্থপ্রতিম রায়।
আরও পড়ুন: East Medinipur Fraud Case : ভুয়ো শংসাপত্র দেখিয়ে পদোন্নতি! তমলুকে সমবায় ব্যাঙ্কের ম্যানেজারের নামে অভিযোগ
আমন্ত্রণ জানানো সত্বেও এই অনুষ্ঠানে ছিলেন না, জেলা তৃণমূলের চেয়ারম্যান গিরীন্দ্রনাথ বর্মন। পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয় তৈরির আন্দোলনের প্রধান নেতাই হচ্ছেন গিরীন্দ্রনাথ বর্মন! আর সেখানকারই সরকারি অনুষ্ঠানে কেন হাজির হলেন না জেলা তৃণমূলের চেয়ারম্যান?
সূত্রের খবর, জেলা তৃণমূলের কোর কমিটি গঠন নিয়ে জেলা সভাপতি ও জেলা চেয়ারম্যানের দ্বন্দ্বের সূত্রপাত হয়। এরপর, তাঁকে সম্মান দেওয়া হচ্ছে না, এই অভিযোগ তুলে জেলা সভাপতির অনুষ্ঠান বয়কটের ডাক দিয়েছিলেন, তৃণমূলের কোচবিহার জেলার চেয়ারম্যান! যা অব্যাহত রইল শনিবারও।