এক্সপ্লোর
মেয়ের শ্লীলতাহানির মামলা তুলতে ‘চাপ’ স্কুলের প্রিন্সিপালের! মধ্যপ্রদেশে গলায় দড়ি বাবার
ওই পুলিশকর্তা জানান, দশম শ্রেণির ছাত্রীটি প্রদীপ জৈন নামে এক শিক্ষককে শ্লীলতাহানিতে অভিযুক্ত করে। তার পরই গত মাসে ভারতীয় দণ্ডবিধি ও শিশুদের যৌন নিগ্রহের হাত থেকে সুরক্ষা দেওয়ার আইনের (পকসো) নানা ধারায় সেই শিক্ষককে গ্রেফতার হয়। সুইসাইড নোটের ভিত্তিতে আমরা স্কুলের প্রিন্সিপাল, অন্যদের আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার দায়ে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০৬ ধারায় অভিযুক্ত করেছি বলে জানান কালচুরি।

সাগর: মধ্যপ্রদেশের সাগরে শ্লীলতাহানির শিকার এক টিনএজ মেয়ের বাবা মামলা তুলে নিতে চাপ দেওয়ার অভিযোগ এনে আত্মহত্যা করেছেন। পুলিশ জানিয়েছে, ১৬ বছরের মেয়েটির বাবা শনিবার রাতে জেলার সদর দপ্তর থেকে প্রায় ৪২ কিমি দূরে গরহাকোতায় বিদ্যুতের খুঁটি থেকে গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলে পড়েন। জনৈক পুলিশকর্তা জানান, একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার হয়েছে, যেটি মেয়েটির বাবার লেখা বলে অনুমান। তিনি নোটে মেয়ে যে সরকার পরিচালিত স্কুলে পড়ত, তার মহিলা প্রিন্সিপাল ও আরও কয়েকজনের নাম করেছেন। গরহাকোতা থানার ইনচার্জ কমলেন্দ্র কালচুরি বলেছেন, সুইসাইড নোটে অভিযোগ করা হয়েছে, মহিলা অধ্যক্ষ ও অন্য কয়েকজন মৃত ব্যক্তিকে গত মাসে তাঁর মেয়ের দায়ের করা শ্লীলতাহানির মামলা তুলে নিতে চাপ দিচ্ছিলেন। ওই পুলিশকর্তা জানান, দশম শ্রেণির ছাত্রীটি প্রদীপ জৈন নামে এক শিক্ষককে শ্লীলতাহানিতে অভিযুক্ত করে। তার পরই গত মাসে ভারতীয় দণ্ডবিধি ও শিশুদের যৌন নিগ্রহের হাত থেকে সুরক্ষা দেওয়ার আইনের (পকসো) নানা ধারায় সেই শিক্ষককে গ্রেফতার হয়। সুইসাইড নোটের ভিত্তিতে আমরা স্কুলের প্রিন্সিপাল, অন্যদের আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার দায়ে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০৬ ধারায় অভিযুক্ত করেছি বলে জানান কালচুরি। মৃত ব্যক্তির পরিবারের লোকজনও তাঁর এই পরিণতির জন্য দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থার দাবিতে রাস্তা অবরোধ করেন বলে জানা গিয়েছে।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও পড়ুন






















