মু্ম্বইয়ের সেই এলফিনস্টোন রোড স্টেশনে ফুট ওভারব্রিজ নির্মাণে সাহায্য করবে সেনা, এবার কি গর্ত বোজাতেও ডাকা হবে! কটাক্ষ

The @adgpi job is to train for war, not to be used for civilian works @nsitharaman ji. Don’t divert defence resources to civilian jobs(1/2).
— Capt.Amarinder Singh (@capt_amarinder) October 31, 2017
জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাও সেনাকে পায়ে হাঁটার ওভারব্রিজের নির্মাণে ব্যবহারের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে কটাক্ষ করেছেন, সর্বোচ্চ জরুরি পরিস্থিতি তৈরি হলেই একেবারে শেষ উপায় হিসাবে ডাকা হয় সেনাবাহিনীকে। ব্যাপারস্যাপার দেখে তো মনে হচ্ছে, সেনাবাহিনীই বোধ হয় স্পিড ডায়ালের প্রথম নম্বর! The army was to be a measure of last resort to be called upon in extreme emergency. Now it seems like it’s the 1st number on the speed dial. https://t.co/9e9hJOgDTY
— Omar Abdullah (@OmarAbdullah) October 31, 2017
এবার কি সেনাবাহিনীকে রাস্তার গর্ত বোজাতেও ডাকা হবে? প্রশ্ন করেছেন কংগ্রেস নেতা সঞ্জয় নিরূপম। Calling Army to make a bridge in Mumbai underlines failure of Corrupt #ShivSenaBJP ruled #BMC.Hope army wl not b asked to fill potholes here https://t.co/BKj5nwoCBH
— Sanjay Nirupam (@sanjaynirupam) October 31, 2017
কেন রেলমন্ত্রকের গাফিলতির বোঝা কাঁধে নিতে হবে সেনাকে, প্রশ্ন তুলে ট্যুইট করেছেন কংগ্রেস মুখপাত্র প্রিয়ঙ্কা চতুর্বেদী। কেন অসামরিক কাজে ডাকা হবে সেনাকে, জানতে চেয়েছেন তিনি। Why should the army be brought in for civil works? Why should they bear the burden of Railway Minister's inefficiency? Ridiculous https://t.co/0ExIqERjLr
— Priyanka Chaturvedi (@priyankac19) October 31, 2017
আরও অনেকে ট্যুইট করে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ২৯ সেপ্টেম্বরের মর্মান্তিক পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনার পর রেলের অফিসাররা ওই স্টেশনের ব্যস্ত প্ল্যাটফর্মে যাত্রীদের সামাল দেওয়ার কাজে পুলিশ মোতায়েন করেন। শহরতলি স্টেশনগুলি থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় হকারদের, শহরতলির রেল নেটওয়ার্কের পরিকাঠামো সংক্রান্ত কাজেও গতি আনা হয়। এ মাসের গোড়ায় গয়াল রেলযাত্রীদের সুরক্ষায় একগুচ্ছ পদক্ষেপ ঘোষণা করেন, ফুট ওভারব্রিজের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। দেশের সব স্টেশনে পায়ে হাঁটা ওভারব্রিজ থাকা 'বাধ্যতামূলক' করা হয়। 





















