![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
দিল্লি বিমানবন্দরে শুল্ক বিভাগের ভল্ট থেকে উধাও সাড়ে ৮ কেজি বাজেয়াপ্ত সোনা, এফআইআর
![দিল্লি বিমানবন্দরে শুল্ক বিভাগের ভল্ট থেকে উধাও সাড়ে ৮ কেজি বাজেয়াপ্ত সোনা, এফআইআর Gold Missing From Customs Vault At Igi Airport Cbi Lodges Fir দিল্লি বিমানবন্দরে শুল্ক বিভাগের ভল্ট থেকে উধাও সাড়ে ৮ কেজি বাজেয়াপ্ত সোনা, এফআইআর](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2016/11/09052540/buying-gold-jewellery-580x395.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: ২ কোটি টাকারও বেশি অর্থমূল্যের সাড়ে ৮ কেজি সোনা রহস্যজনক ভাবে উধাও রাজধানীর ইন্দিরা গাঁধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের শুল্ক দপ্তরের ভল্ট থেকে। এ ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয় বিমানবন্দর কর্মীদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে সিবিআই, দুর্নীতি দমন আইন ও ভারতীয় দন্ডবিধির ফৌজদারি ষড়যন্ত্র ও বিশ্বাসভঙ্গ সংক্রান্ত নানা ধারায়। সূত্রের খবর, শুল্ক দপ্তরের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, সিবিআই ও ডিআরআই টিমের যৌথ মালপত্রের হিসাব পরীক্ষার সময় ধরা পড়ে, ওই বিপুল পরিমাণ সোনার সরিয়ে পরিবর্তে ১০ প্যাকেট ধাতু রেখে দেওয়া হয়েছে, যার কোনও বাজারদরই নেই। ওই সোনা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল চোরাচালানকারীদের কাছ থেকে।
গত চার বছরে বুলিয়ন ও গহনা, দু ধরনের সোনাই শুল্ক বিভাগের গুদাম থেকে উধাও হয়ে যাওয়ার বেশ কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে। সব ক্ষেত্রেই দেখা যায়, মহামূল্যবান সোনা সরিয়ে তার জায়গায় মূল্যহীন হলুদ রঙের ধাতব পদার্থ রেখে দেওয়া হয়েছে।
সোনা নিখোঁজ হওয়ার তদন্তের ভার আগে দিল্লি পুলিশকে দেওয়া হত। কিন্তু দিনদিন চুরি বাড়তে থাকায় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক সিবিআই তদন্তের সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলির সবুজ সঙ্কেত পেয়ে।
ভল্ট থেকে সোনা পাচার করে দেওয়ার পিছনে শুল্ক কর্তাদের সন্দেহজনক ভূমিকা খতিয়ে দেখছে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের ভিজিল্যান্স বিভাগও।
এর আগে দিল্লির শুল্ক বিভাগ তথ্য জানার অধিকার আইনে প্রশ্নের পরিপ্রেক্ষিতে জানিয়েছিল, তাদের গুদাম থেকে ৬ কোটি টাকার বেশি দামের ২৩ কেজির বেশি সোনা উধাও হয়েছে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)