দেশের এক হাজার কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের র্যাঙ্কিং প্রথা চালু শীঘ্রই, শুরু প্রক্রিয়া
নয়াদিল্লি: শিক্ষার গুণমান বৃদ্ধি করতে প্রথমবার দেশের প্রায় এক হাজার কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের র্যাঙ্কিং তৈরি করতে চলেছে মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক।
মন্ত্রক সূত্রে খবর, সম্প্রতি ওই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগামী বছরের জুন মাসে তা সম্পন্ন হবে। কিছুদিন আগেই কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়গুলিকে উন্নত করার লক্ষ্যে এই র্যাঙ্কিং তৈরির নির্দেশ দেন মন্ত্রী প্রকাশ জাভড়েকর। সূত্রের মতে, এই র্যাঙ্কিংয়ের জন্য প্রত্যেক কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের দুবার করে ইনস্পেকশন হবে। পরের বছর থেকে বার্ষিক একবার করে ইনস্পেকশন হবে।
জানা গিয়েছে,র্যাঙ্কিং হবে এক হাজার পয়েন্টের ভিত্তিতে। সাতটি খাতে এই ১০০০ পয়েন্ট ভাগ করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের পারফরম্যান্সের জন্য ধার্য করা হয়েছে ৫০০ পয়েন্ট। এছাড়া, প্রতিষ্ঠানের পরিকাঠামো ও প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনের জন্য ধার্য করা হয়েছে যথাক্রমে ১৫০ ও ১২০ পয়েন্ট। এছাড়া ফিন্যান্স, কমিউনিটি পার্টিসিপেশন, গ্রেস পয়েন্ট ও অবজার্ভেশনে ধার্য করা হয়েছে যথাক্রমে ৭০, ৬০, ৯০ ও ১০ পয়েন্ট।
এরপর বিদ্যালয়গুলির প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মোট চারটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা হবে বিদ্যালয়গুলিকে। ৮০ শতাংশ নম্বর পেলে ‘এ’-ক্যাটেগরিতে রাখা হবে। ৬০-৭৯.৯ শতাংশ নম্বর পেলে হবে ‘বি’-ক্যাটেগরি। ৪০-৫৯.৯ শতাংশ হলে ‘সি’ ক্যাটেগরি এবং ৪০ শতাংশের নীচে হলে ‘ডি’ ক্যাটেগরি।