এক্সপ্লোর
Advertisement
ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিপূরণ যাঁরা পাননি, ৭ দিনে দিতে হবে, নবান্নে প্রশাসনিক বৈঠকে নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর
করোনাকে দেখিয়ে অন্য কাজ বন্ধ করা যাবে না, বললেন মুখ্যমন্ত্রী।
কলকাতা: ‘ঘূর্ণিঝড়ে অনেক ক্ষতি হয়েছে, দেখতে হবে আর যেন ক্ষতি না হয়। কৃষক বন্ধু প্রকল্প থেকে যেন কেউ বঞ্চিত না হয়।’ নবান্নে প্রশাসনিক বৈঠকে নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আজকের বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য প্লাবনের আশঙ্কা আছে। ১২ লক্ষ কিষাণ ক্রেডিট কার্ড যুক্ত করা হয়েছে। বৃষ্টিতে চাষের জমিতে জল জমেছে। জল জমে থাকলে শস্য নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে কৃষকদের সাহায্য করতে হবে। ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে জমা জল বের করতে হবে। বাংলায় প্রথম করোনা আক্রান্ত ধরা পড়ে ২৩ মার্চ। করোনার ফলে প্রচুর খরচ বেড়েছে, আয় কমেছে। পশ্চিম বর্ধমানে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে কেন? প্রতিবেশী রাজ্য থেকে করোনা আক্রান্ত এলে হিসেব রাখতে হবে। অন্য রাজ্য থেকে এলে সেটা সেই রাজ্যের হিসেবে ঢুকবে। ভিন রাজ্য থেকে এলেও, চিকিৎসা যেন করা হয়। মৃত্যুর হার কমেছে, কিন্তু অন্য রোগ হলেও করোনায় ঢুকছে।’
সরকারি আধিকারিকদের মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ, ‘ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিপূরণ যারা পাননি, ৭ দিনে দিতে হবে। পরিযায়ী শ্রমিকরা কোথায় কাজ পেয়েছে, রিপোর্ট দিতে হবে। বাঁকুড়ায় বাংলা আবাস যোজনায় লক্ষ্য পূরণ করতে হবে। সেপ্টেম্বরের শেষে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আসতে পারে। ২০-২৫ তারিখ নাগাদ নিয়ন্ত্রণে আসবে, বলছেন বিশেষজ্ঞরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলে ফের জেলায় জেলায় যাব। রাস্তা থাকা সত্বেও, গ্রামীণ রাস্তা ব্যবহার করছে ভারী গাড়ি। ছোট রাস্তায় বড় গাড়িকে যেতে দেওয়া যাবে না। বড় গাড়ি যাওয়ার জন্য গ্রামীণ রাস্তা ভাঙছে। দেউচা-পাঁচামি প্রকল্প চালু হলে বাংলায় বিদ্যুতের অভাব হবে না। সেপ্টেম্বরের মধ্যে রাজ্যের বকেয়া প্রকল্প শেষ করতে হবে। করোনাকে দেখিয়ে অন্য কাজ বন্ধ করা যাবে না। বকেয়া টাকা পাচ্ছি না বলে কাজ বন্ধ করা যাবে না।’
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
বাংলা
উত্তর ২৪ পরগনা
Advertisement