এক্সপ্লোর
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
প্রধান বিচারপতি তথ্যের অধিকার আইনের আওতায় পড়েন? কাল রায় ঘোষণা সুপ্রিম কোর্টের
দিল্লি হাইকোর্টের রায়ে বলা হয়েছিল, প্রধান বিচারপতির অফিস একটি ‘পাবলিক অথরিটি’ অর্থাত্ জনজীবন সংক্রান্ত কর্তৃপক্ষ এবং তার তথ্যের অধিকার আইনের অধীনে থাকা উচিত। বাকি সব প্রতিষ্ঠানের মতো তার সমস্ত তথ্যও জনসমক্ষে আসার কথা।
![প্রধান বিচারপতি তথ্যের অধিকার আইনের আওতায় পড়েন? কাল রায় ঘোষণা সুপ্রিম কোর্টের Supreme Court To Pronounce Verdict On Inclusion of CJI's Office Under RTI Act On Wednesday প্রধান বিচারপতি তথ্যের অধিকার আইনের আওতায় পড়েন? কাল রায় ঘোষণা সুপ্রিম কোর্টের](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2019/10/07133620/supreme-court.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: দেশের প্রধান বিচারপতির কার্য্যালয়, পদও তথ্যের অধিকার আইনের আওতায় পড়ে কিনা, সে ব্যাপারে বুধবার রায় দেবে সুপ্রিম কোর্ট। প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের নেতৃত্বাধীন ৫ বিচারপতির সংবিধান বেঞ্চ রায় ঘোষণা করবে। বেঞ্চের বাকি সদস্যরা হলেন বিচারপতি এন ভি রামান্না, বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি দীপক গুপ্তা ও বিচারপতি সঞ্জীব খন্না।
এ ব্যাপারে ২০১০ এর জানুয়ারিতে দিল্লি হাইকোর্টের রায় চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের সেক্রেটারি জেনারেলের দায়ের করা পিটিশনের ওপর রায় জানাবে বেঞ্চ।
দিল্লি হাইকোর্টের রায়ে বলা হয়েছিল, প্রধান বিচারপতির অফিস একটি ‘পাবলিক অথরিটি’ অর্থাত্ জনজীবন সংক্রান্ত কর্তৃপক্ষ এবং তার তথ্যের অধিকার আইনের অধীনে থাকা উচিত। বাকি সব প্রতিষ্ঠানের মতো তার সমস্ত তথ্যও জনসমক্ষে আসার কথা।
২০০৭ এর নভেম্বর তথ্য অধিকার আন্দোলনকর্মী সুভাষ চন্দ্র অগ্রবাল সুপ্রিম কোর্টে তথ্যের অধিকার আইনে বিচারপতিদের সম্পত্তি সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশের আবেদন করেছিলেন। কিন্তু সেই তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। এরপর অগ্রবাল কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশনের দ্বারস্থ হলে তারা শীর্ষ আদালতকে সেই তথ্য প্রকাশ্যে আনতে বলে, এই যুক্তি দেখিয়ে যে, প্রধান বিচারপতির পদটি তথ্যের অধিকার আইনের আওতায় পড়ে।
২০০৯ সালে দিল্লি হাইকোর্টে কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশনের আদেশের বিরুদ্ধে আবেদন জমা পড়ে। যদিও তথ্য কমিশনের আদেশই বহাল থাকে।
২০১০ সালে সুপ্রিম কোর্টের সেক্রেটারি জেনারেল ও শীর্ষ আদালতের কেন্দ্রীয় পাবলিক ইনফর্মেশন অফিসার হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আদালতে আবেদন করেন।
বেঞ্চ গত ৪ এপ্রিল এ ব্যাপারে রায়দান স্থগিত রেখেছিল। প্রধান বিচারপতির আগে পর্যবেক্ষণ ছিল এইরকম যে, স্বচ্ছতার অজুহাতে প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করা যায় না। প্রধান বিচারপতি ও সুপ্রিম কোর্টকে তথ্যের অধিকার আইনের আওতায় রাখার বিরোধিতার পিছনে যুক্তি হল, এতে তাঁদের স্বাধীনতা ক্ষুন্ন হবে, তা ‘বিচারবিভাগের কাজকর্মের পক্ষে ক্ষতিকর’ হয়ে উঠবে।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার খবর
খবর
খবর
খবর
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)