World Covid: দেশে ফেরার হিড়িক, হংকংয়েই রয়ে যাচ্ছে পোষ্য
World Covid Situation: কর্মসূত্রে হংকংয়ে থাকেন এমন ভিনদেশি নাগরিকের সংখ্যা বিপুল। কোভিডের কারণে অনেকেই ফিরছেন দেশে। বিমানের টিকিট বহুমূল্য হওয়ায় অনেকে শেল্টার হোমে ফেলে রেখে যাচ্ছেন তাঁদের পোষ্য।
হংকং: ফের কোভিড (covid) হানা। নতুন করে সংক্রমণ গ্রাফ বাড়ছে হংকংয়ে। যার ফলে দেশ ছেড়ে যেতে হচ্ছে বহু ভিনদেশের কর্মীকে। এদিকে কোভিডের কারণে হঠাৎ করে কমে গিয়েছে বিমানের সংখ্যা। যার ফলে সবচেয়ে করুণ অবস্থা পোষ্যের (pets)।
কেন? কর্মসূত্রে হংকংয়ে থাকেন এমন ভিনদেশি নাগরিকের সংখ্যা বিপুল। কোভিডের ঢেউ শুরু হওয়ায় অনেকেই ফিরছেন দেশে। কিন্তু বিমানের সংখ্যা কমে যাওয়ায় সমস্যায় পড়ছেন তাঁরা। অনেকসময় পোষ্যকে নিয়ে যাওয়ার মতো বিমানের টিকিটও (air ticket) মিলছে না। যেটুকু টিকিট পাওয়া যাচ্ছে, তার দাম আকাশছোঁয়া। যার ফলে অনেকে বাধ্য হয়ে কোনও শেল্টার হোমে ফেলে রেখে যাচ্ছেন তাঁদের পোষ্য।
কোভিড নিয়ে বরাবরই প্রবল কড়াকড়ি করে হংকং। কড়া কোভিড বিধির (covid rules) কারণেই কোভিড গ্রাফ বাড়তেই সমস্যা এড়াতে হংকং ছেড়ে যাচ্ছেন বহু লোক। অনেকে আগে ফিরে গিয়েছেন নিজেদের দেশে, পরে তাঁরা আর হংকংয়ে ফিরবেন না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। অনেকক্ষেত্রেই তাঁদের নির্দেশে পোষ্যকে এনে রেখে যাওয়া হচ্ছে শেল্টার হোমে। এমন ঘটনাও ঘটছে বলে জানাচ্ছেন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মীরা।
পোষ্যকে নিয়ে যাওয়ার জন্য একটি বিশেষ শংসাপত্র (certificate) দেওয়া হয় হংকং প্রশাসনের তরফে। ২০২০ সালের ৩৭০০টি শংসাপত্র দেওয়া হয়েছিল। ২০২১ সালে সংখ্যাটি দাঁড়িয়েছিল ৯০০০। ২০২২ সালের প্রথম দুমাসেই সেই সংখ্যাটা হয়েছে দেড় হাজার। তারপরেও অনেকেই পোষ্যকে (pets) রেখে যেতে বাধ্য হচ্ছেন।
পোষ্যকে স্থানান্তরিত করে হংকংয়ের এমন একটি সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, গত কয়েকমাসে তুঙ্গে উঠেছে চাহিদা (demand)। সেই কারণেই আপাতত তারা আর বুকিং নিচ্ছে না। এছাড়া তুঙ্গে ওঠা দাম এবং বিমানের (flight) অপ্রতুলতার কারণেও সমস্যা হচ্ছে বলে জানিয়েছে ওই কাজ করা আরও একটি সংস্থা।
আরও পড়ুন: করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেও নানা সমস্যা! উদ্বেগ আন্তর্জাতিক মেডিক্যাল জার্নালের রিপোর্টে
Check out below Health Tools-
Calculate Your Body Mass Index ( BMI )