বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে একাধিক রোগ বাসা বাঁধে শরীরে। যার মধ্যে অন্যতম গাঁটের ব্যথা।
2/10
গাঁটের ব্যথা থেকে মুক্তির জন্য ওষুধ, মলম এবং ব্যায়ামের দ্বারস্থ হন অনেকেই। তবে সাময়িকভাবে মুক্তি পাওয়ার জন্য বেশ কিছু ঘরোয়া টোটকা আছে।
3/10
প্রাকৃতিকভাবে বেশ কিছু পন্থা অবলম্বন করা যায়। তাতে সাময়িকভাবে কিছুটা স্বস্তি মিলতে পারে।
4/10
শরীরের ওজন বেশি হলে তার চাপ পড়ে জয়েন্টে। বিশেষ করে হাঁটুতে। তাই বয়স এবং উচ্চতার নিরিখে শরীরের ওজন হলে সমস্যার সমাধান হতে পারে।
5/10
উষ্ণ গরম জলে প্রতিদিন স্নান করলে কিছুটা স্বস্তি মিলতে পারে। এটি পেশী, জয়েন্টের ব্যথা দূর করতে পারে। রক্ত প্রবাহে সহায়তা করে।
6/10
ব্যথা দূর করতে হলুদের জুড়ি মেলা ভার। একইসঙ্গে চাপ, যে কোনও রোগ নির্মূল করতেও সাহায্য করে।
7/10
হলুদে কারকিউমিন নামক রাসায়নিক উপাদান রয়েছে। যা প্রদাহ দূর করে। হালকা গরম দুধে এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে ঘুমানোর আগে পান করলে উপকার মিলতে পারে।
8/10
ঠান্ডা জয়েন্টের ফোলাভাব এবং প্রদাহ দূর করতে পারে। একটা ব্যাগে বরফ নিয়ে সেই ব্যাগ ব্যথা অংশে দিতে হবে। প্রথমে একটু সমস্যা হলেও, ধীরে ধীরে ব্যথা কমতে শুরু করবে।
9/10
ব্যথা দূর করতে অনেকেই ম্যাসাজ করিয়ে থাকেন। তাতে ,মানসিক এবং শারীরিকভাবে স্বস্তি পাওয়া যায়। এর কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।
10/10
সরষের তেল, নারকেল তেল দিয়ে ম্যাসাজ করা যায়। আঙুলের সামান্য চাপ দিয়ে হালকা হাতে ম্যাসাজ করা যায়, তাতে কিছুটা হলে স্বস্তি মিলবে।