এক্সপ্লোর
COVID-19 Spike: চরিত্র বদলে ফের হানা, দিব্যি চলছে বংশবিস্তার, নতুন করে কোভিড ছড়ানোর নেপথ্যে JN.1
JN.1 Variant: এশিয়ার দেশগুলিতে নতুন করে সংক্রমণ বাড়ছে। কাদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি, জানুন। ছবি: ফ্রিপিক।
ছবি: ফ্রিপিক।
1/12

এশিয়ার দেশগুলিতে নতুন করে কোভিড সংক্রমণ বাড়ছে। ভারতেও হঠাৎ করে সংক্রমিতের সংখ্যায় বৃদ্ধি চোখে পড়ছে। এই পরিস্থিতির জন্য নোভেল করোনা ভাইরাসের বিশেষ একটি প্রজাতিকেই দায়ী করা হচ্ছে।
2/12

এই মুহূর্তে সিঙ্গাপুর, হংকং, চিন এবং তাইল্যান্ডের মতো দেশেই কোভিড সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী। আর এই পরিস্থিতির জন্য করোনার JN.1 ভ্যারিয়েন্টকে দায়ী করা হচ্ছে।
3/12

বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, কোভিডের JN.1 ভ্যারিয়েন্ট আসলে Omicron থেকে এসেছে। কোভিডের JN.1 ভ্যারিয়েন্ট থেকেও সংক্রমণ দ্রুত ছড়ায়। JN.1 ভ্যারিয়েন্টের মূল গঠনের সঙ্গেও মিল রয়েছে Omicron-এর।
4/12

কোভিডের JN.1 ভ্যারিয়েন্ট Omicron-এর উপজাতি। BA.2.86 (Pirola) স্ট্রেইন থেকে এটির উৎপত্তি। বার বার চরিত্রবদল করেই এই রূপে আত্মপ্রকাশ করে এসেছে।
5/12

২০২৩ সালের শেষ দিকে কোভিডের JN.1 রূপকে চিহ্নিত করেছিলেন বিজ্ঞানীরা। সেই সময় আমেরিকা, ব্রিটেন, ভারত, সিঙ্গাপুর ও হংকংয়ের মতো দেশে এর প্রাদুর্ভাব পরিলক্ষিত হয়।
6/12

কোভিডের এই JN.1 রূপ চরিত্রগত দিক থেকে অনেকটাই আলাদা। এক্ষেত্রে স্পাইক প্রোটিন চরিত্রবদল করে এমন পর্যায়ে পৌঁছয় যে মানুষের শরীরের কোষের সঙ্গে আবদ্ধ হয়ে যায়।
7/12

এর ফলে সংক্রমণ যেমন দ্রুত ছড়ায়, তেমনই JN.1-এর প্রতিরোধ ক্ষমতাও অনেক বেশি। অতীতে যদি সংক্রমিত হয়ে থাকেন কেউ, টিকাও যদি নিয়ে থাকেন,তার দরুণ প্রাপ্ত অ্যান্টিবডি JN.1-কে ঠেকাতে পারে না।
8/12

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) JN.1-কে Variant of Interest হিসেবে চিহ্নিত করেছে, অর্থাৎ কোভিডের এই রূপটিকে নিয়ে গবেষণা চলছে। তবে Omicron-এর চেয়ে JN.1 বেশি ক্ষতিকর বলে এখনও পর্যন্ত প্রমাণ মেলেনি।
9/12

এখনও পর্যন্ত JN.1 দ্বারা সংক্রমিত হয়েছেন যাঁরা, তাঁদের মধ্যে গলাব্যথা, নাক দিয়ে জল পড়া, ক্লান্তি, কাশি, জ্বর, মাথাব্যথার মতো উপসর্গই ধরা পড়েছে। তাই JN.1-কে এখনই মারাত্মক ক্ষতিকর বলে দাগিয়ে দেওয়া হয়নি। তবে দ্রুত সংক্রমণ ছড়ায় বলে উদ্বেগ রয়েছে। বিশেষ করে কোমর্বিডিটি রয়েছে যাঁদের, তাঁদের নিয়ে চিন্তা করছেন চিকিৎসকরা।
10/12

সিঙ্গাপুরে যে হারে সংক্রমণ ছড়াচ্ছে, তার জন্য LF.7, NB.1.8 ভ্যারিয়েন্টকেও দায়ী করা হচ্ছে। LF.7 এবং NB.1.8, কোভিডের এই দুই রূপই Omicron-এর উপজাতি JN.1 থেকে এসেছে। LF.7, NB.1.8-এ সংক্রমিতদের মধ্য়ে কনজাঙ্কটিভাইটিস, ডায়রিয়াও দেখা যাচ্ছে। খাবারের স্বাদ এবং ঘ্রাণও পাচ্ছেন না অনেকে।
11/12

JN.1-এর উপর mRNA টিকা, অর্থাৎ Pfizer-BioNTech, Moderna-র মতো টিকা কার্যকর বলে জানা যাচ্ছে। সংক্রমণ পুরোপুরি ঠেকাতে না পারলেও, হাসপাতালে ভর্তি হওয়া, মৃত্যু বা গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি কিছুটা হলেও কমে। ২০২৩-২০২৪ সালে যাঁরা বুস্টার ডোজ নিয়েছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি কম।
12/12

image 12
Published at : 20 May 2025 09:02 AM (IST)
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement























