উচ্চ রক্তচাপ। অনেকে বলেন, "সাইলেন্ট কিলার"। ভারতের একটা বড় অংশের মানুষ এই রোগে আক্রান্ত। ব্লাড প্রেসার বিপজ্জনক অবস্থায় পৌঁছালেও যার উপসর্গ দেখা যায় না। এর জেরে অনেক সময় রোগী হৃদরোগে আক্রান্ত বা স্ট্রোক হতে পারে।
2/7
আধুনিক জীবনযাত্রা এবং কাজের চাপ। এরসঙ্গে জুড়েছে অতিমারি। যার জেরে চালু হয়েছে ওয়ার্ক ফ্রম হোম। বাড়ি থেকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাজ করতে গিয়ে মানুষের শরীরে নানা জটিলতা দেখা যাচ্ছে। সেই তালিকায় রয়েছে হাইপারটেনসন। উচ্চ রক্তচাপের কয়েকটি উপসর্গের মধ্যে রয়েছে- দৈনন্দিন মাথায় যন্ত্রণা, নাক দিয়ে রক্ত পড়া এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের ঘাটতি। বেঙ্গালুরুর অ্যাপোলো স্পেকট্রা হাসপাতালে ডায়েটিসিয়ান শরণ্য়া এস শাস্ত্রী IANSlife-কে জানিয়েছেন, দৈনন্দিন খাবারের তালিকায় কয়েকটি জিনিসকে রাখলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে। সেগুলি হল-
3/7
বেদানা : এই ফলে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং বায়োঅ্যাক্টিভ পলিফেনলস। যার মধ্যে উচ্চ রক্তচাপ মোকাবিলার দাওয়াই রয়েছে।
4/7
জাম : এই ফলে রয়েছে পটাশিয়াম। যা পেশীর পক্ষে ভাল। হাইপারটেনসনের মোকাবিলায় 'জাদু'র মতো কাজ করে এই ফল। কোলেস্টেরল এবং সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে।
5/7
বিট : অলিম্পিয়ানদের ক্ষেত্রে অন্যতম কার্যকর ফল। এতে প্রাকৃতিক নাইট্রেট রয়েছে। হজম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যা নাইট্রিক অক্সাইডে পরিণত হয়। বিটের এক গ্লাস জুস পান করলে বা তরকারি করে খাওয়ার ২-৩ ঘণ্টার মধ্যে উচ্চ রক্তচাপের মাত্রা কমে যায়।
6/7
রসুন : রসুনের ঔষধি গুণ বহু দিনের চর্চিত বিষয়। এতে রয়েছে অ্যাল্লিসিন। এটা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আনতে পারে। হাইপারটেনসনের রোগীদের দৈনন্দিন খাবারের তালিকায় এটা রাখা যেতে পারে।
7/7
মেথি : এর পাতা ও বীজে ফাইবার, ক্যালসিয়াম থাকে। যা LDL/TG-র মাত্রা কমায়। নিয়ন্ত্রণে আসে উচ্চ রক্তচাপ। কাজেই খাবারের তালিকায় এটিও রাখুন।