শীতকাল মানে শুধু রকমারি সবজির সম্ভার নয়। বরং মিষ্টিমুখেও চলে নানা কারসাজি। পিঠে, পায়েস, কেক, ফ্রুট কাস্টার্ড, নানা জনের নানা পছন্দ।
2/10
তবে জন্মদিন হোক বা শীতকাল, শেষপাতে হোক বা রাতভর ফ্রিজে রাখা পায়েস ছাড়া চলে না বাঙালির। তার উপর বাড়তি পাওনা নলেন গুড়, খেজুড়ের গুড়ের পায়েস।
3/10
দোকানে কেনা গুড়ই সই, এই শীতে সহজ উপায় বাড়িতে ফিরিয়ে আনুন মা-ঠাকুমার হাতের পায়েসের সেই স্বাদ।
4/10
আতপ, গোবিন্দভোগ অথবা তুলসীভোগ চালে পায়েস রাঁধতে পারেন। আবার বাঙালিদের মতো লম্বা চালের পায়েসও মন্দ নয়। শুধু রান্না বসানোর মিনিট ২০ আগে চাল একটি পাত্রে ভিজিয়ে রাখুন।
5/10
এ বার কড়াই আঁচে বসিয়ে তাতে এক লিটার ঘন দুধ ঢেলে দিন। পরিবারের যত জন লোক, সেই পরিমাণ চাল-গুড় নেওয়া উচিত পায়েসের জন্য। তবে চাল হতে হবে দুধের এক চতুর্থাংশ।
6/10
অল্প আঁচে বসিয়ে দুধে খুন্তি চালাতে থাকুন, যাতে ধরে না যায়। দুধ ফুটে এলে প্রথম একটি পাত্রে দু’চার চামচ দুধ তুলে নিন একটি বাটিতে। তাতে কয়েকটি কেশরের টুকরো ফেলে রাখুন।
7/10
এ বার জল ফেলে দিয়ে ভেজানো চাল ফেলে দিন ফুটন্ত দুধে। ভাল করে মিশিয়ে নিন। ধীরে ধীরে ফুটতে দিন। কড়াই ঢাকবেন না।
8/10
চাল অর্ধেক সেদ্ধ হলে তাতে পরিমাণ মতো চিনি অথবা গুড় যোগ করুন। তা ভাল করে মিশিয়ে দিন। পায়েস নাড়তে থাকুন। নইলে ধরে যাবে।
9/10
চাল যখন প্রায় গলে আসবে, তখন এলাচগুঁড়ো ছড়িয়ে দিন। কুচি কুচি করে কেটে রাখা আমন্ড, কাজু, পেস্তা এবং কিশমিশ দিন। শেষে ঢেলে দিন কেশর মেশানো দুধ। চাইলে গোলাপজল বা কেওড়া জলও দিতে পারেন।
10/10
চাল এবং দুধ ঘন হয়ে এলে কড়াই থেকে নামিয়ে নিন। ঠান্ডা করে ২-৩ দিন ফ্রিজেও রেখে দেওয়া যায় পায়েস। চাইলে স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি যোগ করে পায়েসে বিদেশি ছোঁয়াও দিতে পারেন।