রোগা হওয়ার জন্য অনেকেই নানা পন্থা অবলম্বন করে থাকেন। নির্দিষ্ট সময় অন্তর খাওয়া থেকে কিটো ডায়েট। একাধিক উপায়ে রোগ হওয়া সম্ভব।
2/10
সবজি, মাংস, মাছের পাশাপাশি রোগা হওয়ার জন্য় অত্যন্ত কার্যকরী উপাদান ফল। তবে অবশ্যই যে কোনও ফল খেলেই রোগা হওয়া যাবে এমনটা নয়।
3/10
রোজকারের ডায়েটের তালিকায় অনেকেই ফল রাখেন। এর পাশাপাশি সারাদিন নিয়ম মেনে ফল খাওয়াও কার্যকরী।
4/10
তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, এক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে, নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর খাবার খেতে হবে। কোন কোন ফল থাকবে এই তালিকায়?
5/10
প্রোটিনের একটি সমৃদ্ধ উৎস কলা। ম্যাঙ্গানিজ এবং পটাসিয়ামের মতো পুষ্টিতেও ভরপুর। কলা খাওয়া কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখতে এবং ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ওটমিল, স্যালাড হিসেবে খাওয়া যায়।
6/10
উচ্চ ফাইবার এবং কম ক্যালোরি যুক্ত ফল আপেল। যা ওজন কমাতে সহায়ক। যা অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেটে ভরা থাকে।
7/10
এই ক্যাফিনের বিকল্প হিসেবে কাজ করে। যা খেলে সারাদিন প্রাণবন্ত থাকা যায়। একইসঙ্গে এনার্জি বাড়াতে সাহায্য করে।
8/10
অ্যাভাকাডোতে রয়েছে ফ্যাট। তবে এই ফ্যাট শরীরের পক্ষে উপকারী। তাই নিয়ম মেনে এই ফল যোগ করা যায় প্রতিদিনের ডায়েটে।
9/10
মহামারী পরিস্থিতি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর নানা উপায় খোঁজা হয়। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন সি। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে। একইসঙ্গে আঙুর ওজন কমাতেও সহায়ক। আঙুর রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে।
10/10
বেরি দেখতে যেমন সুস্বাদু তেমনি স্বাস্থ্যকরও। রাস্পবেরি, ব্লুবেরি এবং স্ট্রবেরির মতো বেরিগুলিতে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে।