শুরু ১৪২৮ বঙ্গাব্দ ৷ নববর্ষের অপেক্ষায় চিরাচরিত রীতি মেনে বসে থাকে বাঙালি ৷ নতুন পোশাক, ভালো মন্দ রসনায় জমজমাট দিনটা কাটাতে চায় প্রত্যেকেই ৷ নতুন বছরে সৌভাগ্যের আশায় চলে দেব আরাধনাও। ছবি- সঞ্চয়ন মিত্র
2/7
সকাল থেকেই মন্দিরে মন্দিরে পুজো দেওয়ার হিড়িক ৷ বৈশাখের নতুন দিনে বাঙালি চিরাচরিত পরম্পরা মেনে বহু দোকানেই লেখে হালখাতা। তবে হালখাতা লেখার কিছু শুভ মুহূর্ত রয়েছে। সেই নির্দিষ্ট সময়টিতে হালখাতা লেখা হলে তাতে শুভ ফল লাভ হয় বলে দাবি বহু শাস্ত্রজ্ঞের।
3/7
উৎসবপ্রিয় বাঙালির জীবনে দু’টি পার্বণ বেশ জনপ্রিয়, একটি দুর্গাপুজো আর একটি পয়লা বৈশাখ। দুর্গাপুজোর সময় যেমন বাঙালি মেতে ওঠে ঠাকুর দেখা, নতুন জামাকাপড় পরার আনন্দে, তেমনি পয়লা বৈশাখে মেতে ওঠে হালখাতা, মিষ্টিমুখ ইত্যাদির মধ্য দিয়ে বর্ষবরণের আনন্দে। তবে গত বছর করোনার কারণে বাঙালিকে গৃহবন্দি থাকতে হয়েছিল এই দিনটিতে ৷
4/7
তিলোত্তমা মানেই ঐতিহ্য এবং সেই ঐতিহ্যের এক অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিদর্শন হল কালীঘাট মন্দির। কথায় আছে বঙ্গদেশ কালীক্ষেত্র, অর্থাৎ এখানে মহামায়া আদ্যাশক্তি হলেন সর্বময় কর্ত্রী। ভক্তদের উপচে পড়া ভিড়, সবার হাতে পুজোর থালা এবং সঙ্গে এক জোড়া লক্ষ্মী-গণেশ, পয়লা বৈশাখে এ যেন এক অতিপরিচিত ছবি কালীঘাটে।
5/7
এ বছর করোনার কারণে ভিড় কিছুটা কম হলেও কালীঘাট মন্দিরে সকাল থেকেই পৌঁছে গিয়েছেন অনেক ভক্তরাই ৷
6/7
করোনাবিধি মেনেই মন্দিরে সব কিছু করা হচ্ছে ৷ সবাইকে মন্দিরে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না জানানো হয়েছে মন্দির কমিটির পক্ষ থেকে। সকলের জন্য রয়েছে স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা ৷ এবং মন্দিরে প্রবেশের আগে থার্মাল স্ক্রিনিং-ও করা হচ্ছে ।