১৮৭২ সালের জ্যৈষ্ঠ মাসের অমাবস্যা তিথিতে ফলহারিণী কালী পুজোর দিন শ্রীমা সারদাদেবীকে ষোড়শীরূপে পুজো করেছিলেন ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ। লেখা- সঞ্চয়ন মিত্র, ছবি সৌজন্য-বেলুড় মঠ।
2/7
আজও রামকৃষ্ণমঠ ও মিশনে এই পুজো ‘ষোড়শী’ পুজো নামে পরিচিত। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ এই দিনেই তাঁর সমস্ত সাধনার ফল শ্রীসারদা দেবীকে অর্পণ করেছিলেন। দেবী রূপে পুজো করেছিলেন জগৎ কল্যাণের জন্য। লেখা- সঞ্চয়ন মিত্র, ছবি সৌজন্য-বেলুড় মঠ।
3/7
বাল্য সারদার মনে আধ্যাত্মিক ভাবধারার বিকাশ ঘটিয়ে এবং নিজের সাধনসঙ্গিনী হিসাবে সারদাকে গড়ে নিয়েছিলেন তিনি। কারণ তিনি জানতেন সারদা কোনও সাধারণ মেয়ে নন। তিনিই ভবিষ্যতে রামকৃষ্ণের ভাবাধারাকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন। লেখা- সঞ্চয়ন মিত্র, ছবি সৌজন্য-বেলুড় মঠ।
4/7
১২৮০ বঙ্গাব্দের ১৩ই জৈষ্ঠ্য ফলহারিনী কালী পুজোর দিন ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ শ্রীমাকে সাক্ষাৎ ষোড়শী জ্ঞানে পুজো করেন। লেখা- সঞ্চয়ন মিত্র, ছবি সৌজন্য-বেলুড় মঠ।
5/7
এটি পৃথিবীর অধ্যাত্মিক ইতিহাসে এক গভীর তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। জগতের ইতিহাসে শ্রীরামকৃষ্ণের সাধনা যেমন তুলনাবিহীন তেমনি আপামর পৃথিবীবাসীর কাছে দাম্পত্যের এক যুগান্তকারী দৃষ্টিভঙ্গী রাখলেন তিনি। গৃহে রমণীদের স্থান কোথায় এবং তাদের প্রকৃত স্বরূপ কী? তা চেনালেন শ্রীরামকৃষ্ণ।
6/7
এত বড় গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা যা ভারতীয় আধ্যাত্মিক দর্শনে এবং সমাজব্যবস্থায় নারীর অবস্থানে গভীর রেখাপাত করে, তা ঘটেছিল নিভৃতে, অনাড়ম্বরভাবে। সেই পুজোয় পূজ্য ও পূজক ছাড়া আর কারো প্রবেশের অনুমতি ছিল না। লেখা- সঞ্চয়ন মিত্র, ছবি সৌজন্য-বেলুড় মঠ।
7/7
পরবর্তী কালে স্বামী সারদানন্দ রচিত 'শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণলীলাপ্রসঙ্গ' এবং ব্রহ্মচারী অক্ষয়চৈতন্য রচিত 'শ্রীশ্রী সারদাদেবী' গ্রন্থে ষোড়শী পুজোর বিবরণ পাওয়া যায়। লেখা- সঞ্চয়ন মিত্র, ছবি সৌজন্য-বেলুড় মঠ।