তবে যদি সোনার গয়না পরা উপকারী হয় তাহলেও বর্তমান সময়ের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে ও দামের নিরিখে, গা ভর্তি সোনার গয়না পরা কার্যত অসম্ভব।
2/8
তবে আয়ুর্বেদের এই দাবি নিয়ে বিজ্ঞানে মতভেদ রয়েছে।
3/8
আয়ুর্বেদ অনুযায়ী শরীরের সংস্পর্শে যদি গয়নার আকারে সোনাকে রাখা যায় তাহলে মহিলাদের শরীর তুলনামূলকভাবে অনেকটা নীরোগ থাকে।
4/8
চিকিত্সাশাস্ত্রে নারীকে পুরুষের তুলনায় শারীরিকভাবে দুর্বল মনে করা হয়। বলা হয়, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের হাড় দ্রুত ক্ষয় হয়ে যায়। সন্তান ধারণ ও সন্তান প্রসবের ফলে এই ক্ষয় আরও দ্রুত ঘটে। এই কারণেই আগেকার দিনে মহিলাদের মধ্যে সোনার গয়না পরার রীতি প্রচলিত ছিল।
5/8
শরীরের নানা অংশের উপকার করার সঙ্গে হাড়ের পক্ষে স্বর্ণভস্ম বিশেষ উপকারী বলে মনে করে আয়ুর্বেদ শাস্ত্র। অলঙ্কার পরলে সোনার এই বিশেষ গুণই শরীরের পক্ষে উপকারী বলে আয়ুর্বেদে বলা হয়েছে।
6/8
আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে ধাতুকে রোগ প্রতিরোধ ও চিকিৎসার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। বিশেষ প্রক্রিয়ায় ধাতুকে শোধন ও মারণের মাধ্যমে যে ধাতুভস্ম তৈরি হয়, তা শরীরের পক্ষে বিশেষ উপকারী। সমস্ত ধাতুর গুণ অবশ্য এক রকম নয়। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে সোনাকে বিশেষ উপকারী বলে মনে করা হয়।
7/8
নারী-পুরুষ নির্বিশেষে প্রত্যেক মানুষই অলঙ্কার পরতে ভালবাসেন। কিন্তু মহিলাদের মধ্যেই গয়না পরার প্রচলন বেশি। বিভিন্ন অলঙ্কারের মধ্যে মেয়েরা আবার সোনার গয়নাই বেশি পছন্দ করেন।
8/8
ভারতের ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যাবে, প্রাচীন সময় থেকেই সোনার অলঙ্কার ভারতীয় মহিলাদের বিশেষ প্রিয়। সেটা শুধুমাত্র সোনা মূল্যবান ধাতু বলে নয়, আয়ুর্বেদ শাস্ত্র বলছে এর অন্য কারণ রয়েছে।