এই বিরাট জয় সম্পর্কে নস্টালজিক হন সেদিনের অনেক ক্রিকেটারই। বীরেন্দ্র সহবাগ যেমন ট্যুইট করে সেদিনের সৌরভের তুলনা টেনেছেন সলমন খানের সঙ্গে।
2/8
উল্লসিত সৌরভ গায়ের জার্সি খুলে ফেলেন।
3/8
তখনই আসরে নামেন যুবরাজ। কাইফকে সঙ্গে নিয়ে ধীরে ধীরে ম্যাচের ওপর নিয়ন্ত্রণ নিতে থাকেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ৬৯ রান করে ফিরে যান তিনি। কিন্তু হার মানেননি কাইফ। ৮৭ রান করে অবশেষে জয় মুঠোর মধ্যে নিয়ে আসেন কাইফ। তৈরি হয় ইতিহাস।
4/8
রান তাড়া করতে নেমে সৌরভ ৬০, সহবাগ ৪৫ রান করে ভাল শুরুটা করেছিলেন। কিন্তু তাঁরা বিদায় নিতে ধস নামে। টানা ৩টি উইকেট হারিয়ে শোচনীয় দশার মুখে পড়ে ভারত।
5/8
মার্কোস ট্রেসকোথিকের ১০৯, নাসির হুসেনের ১১৫-র ভিতের ওপর ইংল্যান্ড ভারতের সামনে ৩২৫ রানের টার্গেট খাড়া করেছিল।
6/8
আপনি ক্রিকেট অনুরাগী হলে ম্যাচটার কথা ভোলার কথা নয়। ১৪ বছর আগে সেদিন হারতে বসেছিল ভারত। কিন্তু রুখে দাঁড়িয়েছিলেন যুবরাজ সিংহ, মহম্মদ কাইফ। শেষ পর্যন্ত সাফল্যের শিখরও ছুঁয়েছিলেন।
7/8
মনে পড়ছে ন্যাটওয়েস্ট সিরিজের কথা?
8/8
ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই করে নেওয়া কিছু ঘটনার স্মৃতি কোনওদিন ম্লান হয় না। মনের মণিকোঠায় চিরউজ্জ্বল থাকে তা। তেমনই একটি ঘটনা হল ২০০২ সালে আজকের দিনেই লর্ডসের মাঠে ভারতীয় ক্রিকেটের বিজয় পতাকা উড়িয়েছিলেন সৌরভ গাঙ্গুলি। বিরাট টার্গেট তাড়া করে তাকে ছুঁয়েছিলেন তাঁরা।